Monday, September 30, 2013
Grameenphone Facebook absolutely FREE
Get
busy in Facebook! Keep posting, commenting, liking, or sharing –
absolutely FREE with Opera Mini browser on your Grameenphone mobile...
All you need to do is press the Facebook speed dial button on your
handset’s Opera Mini browser or visit http://0.facebook.com
Finally, the moment has arrived for all the Social
enthusiasts out there to fulfill their long-cherished desire of becoming
hyperactive social players within their respective networks on
Facebook. This is because Grameenphone now offers the opportunity to
experience and enjoy Facebook for absolutely no cost!! Just click on the
Facebook speed dial on your Opera Mini browser or type 0.facebook.com
and get busy clicking to like, update, comment or simply browse through
the multiple activities that, combined, help to make your Social Network
happening! So stay connected with your friends and network at Zero cost
on your Grameenphone SIM. What’s the delay?? Click & be Social!
Following are the detailed terms & conditions:- If you are already a data pack user, no data consumption will happen from the data pack on browsing the http://0.facebook.com
- If you are a PAYG user and if you browse http://0.facebook.com, it will not be charged from main account
- Check and update text status is totally free of data cost in http://0.facebook.com
- If you connect any other link from 0.facebook.com data charges will be applicable
- If you open any picture or images in the page (the page will notify you immediately, about data charges) data charges will be applicable
- The site “0.facebook.com” will work in all handsets’ default browser except Blackberry & Nokia Asha/s40
- The site “0.facebook.com” will work in Opera mini exclusively among all the proxy browsers and it will be free of data charges
- The site “0.facebook.com” will not work in handsets proxy browsers like UC etc
- Based on different handset type especially for Smartphone users there will be instances where it will incur some charges on the same session, not for browsing Facebook zero but for other background applications
Sunday, September 29, 2013
থ্রিজি চালু করলো গ্রামীণফোন
পূর্ব ঘোষণা অনুযায়ী আজ রোববার সকালে আনুষ্ঠানিক থ্রিজি সেবা চালু করলো
দেশের সব থেকে বড় মোবাইল অপারেটর গ্রামীণফোন। বারিধারায় গ্রামীণফোনের
প্রধান কার্যালয় জিপি হাউসে আয়োজিত এক অনুষ্ঠানে থ্রিজি সেবার উদ্বোধন
করেন টেলিযোগাযোগ মন্ত্রী অ্যাডভোকেট সাহারা খাতুন। উদ্বোধনের পর সাহারা
খাতুন গ্রামীণফোনের চিফ টেকনোলজি অফিসার তানভির মোহাম্মদের সঙ্গে ভিডিও
কলের মাধ্যমে কথা বলেন।
প্রথম পর্যায়ে গ্রামীণফোনের নিজস্ব কার্যালয়, রাজধানীর বারিধারা ও গুলশান এলাকায় এ সেবা পাওয়া যাবে। তারসঙ্গে যুক্ত হবে চট্টগ্রামের একাধিক এলাকা।
অক্টোবরের শুরুতে চট্টগ্রাম ও ঢাকার আরও কিছু এলাকায় থ্রিজি সেবা চালু হবে। নভেম্বরে ঢাকা জেলার অন্যান্য অংশ, নারায়ণগঞ্জ ও গাজীপুরে তা সম্প্রসারিত হবে।
ডিসেম্বরে সাত বিভাগীয় শহরে গ্রামীণফোনের থ্রিজি সেবা চালু করা সম্ভব হবে। আর ২০১৪ সালের মার্চের মধ্যে সব জেলার গ্রাহকরা থ্রিজি সেবা পাবে।
গ্রামীণফোনের প্রধান নির্বাহী কর্মকর্তা (সিইও) বিবেক সুদ বলেন, গ্রামীণফোনের কর্মী ও বন্ধুরা যারা জিপি হাউসে রয়েছেন তারা এবং এর আশপাশের বাসিন্দারা থ্রিজি নেটওয়ার্কের আওতায় আসবেন। আজ থ্রিজি সেবা চালুর মধ্য দিয়ে গ্রামীণফোন পরবর্তী যাত্রা শুরু করলো।
এ সময় থ্রিজি সেবা গ্রহণে গ্রাহকদের যাতে হয়রানি না হয় সেজন্য তারা সিমলেস ট্রান্সফার চালু করবেন বলে জানান বিবেক সুদ।
থ্রিজি সেবা গ্রামীণফোন এবং বাংলাদেশের জন্য এক নতুন অধ্যায়ের সূচনা করলো। একই সঙ্গে দেশ প্রবেশ করলো তথ্যকেন্দ্রিক যুগে। বিশ্বের থ্রিজি বিশেষজ্ঞদের একটি বড় অংশ এই মুহূর্তে বাংলাদেশে অবস্থান করছে।
গ্রামীণফোনের মূল কোম্পানি টেলিনরের অনেক দেশে থ্রিজি সেবা পরিচালনার অভিজ্ঞতা রয়েছে। গ্রামীণফোনের বেশকিছু কর্মকর্তা নরওয়ে, সুইডেনে গিয়ে থ্রিজি বিষয়ে হাতে কলমে শিক্ষা নিয়ে এসেছেন। তারা এখন থ্রিজি সেবা দিতে কাজ করছেন।
অনুষ্ঠানে অন্যদের মধ্যে বক্তব্য রাখেন- টেলিনরের গ্রুপ সিইও জন ফ্রেডরিক বাকসাস, টেলিযোগাযোগ সচিব আবু বকর সিদ্দিক ও বিটিআরসির ভারপ্রাপ্ত চেয়ারম্যান আবদুস সামাদ।
সাহারা খাতুন গ্রামের মানুষের কাজে লাগে এমন সেবা পৌঁছে দিতে কাজ করতে গ্রামীণফোনের প্রতি আহ্বান জানান। তিনি বলেন, এই প্রযুক্তির মাধ্যমে তথ্যপ্রযুক্তি বিশ্বে বাংলাদেশের অবস্থান আরও সুদৃঢ় করতে তরুণরা এগিয়ে আসবে।
টেলিনর গ্রুপের সিইও জন ফ্রেডরিক বাকসাস বলেন, গ্রামীণফোনের সঙ্গে টেলিনরের ১৬ বছরের সম্পর্ক, উন্নয়নের দীর্ঘদিনের সঙ্গী। থ্রিজি সেবা অর্থনৈতিক উন্নয়নে গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা রাখবে।
তিনি বলেন, থ্রিজি নিয়ে এখানে প্রত্যাশা অনেক বেশি। বাংলাদেশকে সামনে গিয়ে নেওয়াই গ্রামীণফোনের মিশন।
প্রসঙ্গত, গ্রামীণফোন রোববার বাংলাদেশ টেলিযোগাযোগ নিয়ন্ত্রণ কমিশন (বিটিআরসি) আয়োজিত নিলামে ১০ মেগাহার্টজ স্পেকট্রাম (তরঙ্গ) লাভ করে।
এই তরঙ্গ নিলামে অংশ নেওয়া অন্য অপারেটরদের দ্বিগুণ। গ্রামীণফোন ছাড়া রবি, এয়ারটেল ও বাংলালিংক থ্রিজি সেবা চালুর লাইসেন্স পেয়েছে।
রাষ্ট্রীয় মোবাইল অপারেটর টেলিটক এরই মধ্যে পরীক্ষামূলকভাবে থ্রিজি সেবা চালু করেছে। আর গতকাল শনিবার এই সেবা চালু করে রবি আজিয়াটা।
(প্রিয় টেক)
প্রথম পর্যায়ে গ্রামীণফোনের নিজস্ব কার্যালয়, রাজধানীর বারিধারা ও গুলশান এলাকায় এ সেবা পাওয়া যাবে। তারসঙ্গে যুক্ত হবে চট্টগ্রামের একাধিক এলাকা।
অক্টোবরের শুরুতে চট্টগ্রাম ও ঢাকার আরও কিছু এলাকায় থ্রিজি সেবা চালু হবে। নভেম্বরে ঢাকা জেলার অন্যান্য অংশ, নারায়ণগঞ্জ ও গাজীপুরে তা সম্প্রসারিত হবে।
ডিসেম্বরে সাত বিভাগীয় শহরে গ্রামীণফোনের থ্রিজি সেবা চালু করা সম্ভব হবে। আর ২০১৪ সালের মার্চের মধ্যে সব জেলার গ্রাহকরা থ্রিজি সেবা পাবে।
গ্রামীণফোনের প্রধান নির্বাহী কর্মকর্তা (সিইও) বিবেক সুদ বলেন, গ্রামীণফোনের কর্মী ও বন্ধুরা যারা জিপি হাউসে রয়েছেন তারা এবং এর আশপাশের বাসিন্দারা থ্রিজি নেটওয়ার্কের আওতায় আসবেন। আজ থ্রিজি সেবা চালুর মধ্য দিয়ে গ্রামীণফোন পরবর্তী যাত্রা শুরু করলো।
এ সময় থ্রিজি সেবা গ্রহণে গ্রাহকদের যাতে হয়রানি না হয় সেজন্য তারা সিমলেস ট্রান্সফার চালু করবেন বলে জানান বিবেক সুদ।
থ্রিজি সেবা গ্রামীণফোন এবং বাংলাদেশের জন্য এক নতুন অধ্যায়ের সূচনা করলো। একই সঙ্গে দেশ প্রবেশ করলো তথ্যকেন্দ্রিক যুগে। বিশ্বের থ্রিজি বিশেষজ্ঞদের একটি বড় অংশ এই মুহূর্তে বাংলাদেশে অবস্থান করছে।
গ্রামীণফোনের মূল কোম্পানি টেলিনরের অনেক দেশে থ্রিজি সেবা পরিচালনার অভিজ্ঞতা রয়েছে। গ্রামীণফোনের বেশকিছু কর্মকর্তা নরওয়ে, সুইডেনে গিয়ে থ্রিজি বিষয়ে হাতে কলমে শিক্ষা নিয়ে এসেছেন। তারা এখন থ্রিজি সেবা দিতে কাজ করছেন।
অনুষ্ঠানে অন্যদের মধ্যে বক্তব্য রাখেন- টেলিনরের গ্রুপ সিইও জন ফ্রেডরিক বাকসাস, টেলিযোগাযোগ সচিব আবু বকর সিদ্দিক ও বিটিআরসির ভারপ্রাপ্ত চেয়ারম্যান আবদুস সামাদ।
সাহারা খাতুন গ্রামের মানুষের কাজে লাগে এমন সেবা পৌঁছে দিতে কাজ করতে গ্রামীণফোনের প্রতি আহ্বান জানান। তিনি বলেন, এই প্রযুক্তির মাধ্যমে তথ্যপ্রযুক্তি বিশ্বে বাংলাদেশের অবস্থান আরও সুদৃঢ় করতে তরুণরা এগিয়ে আসবে।
টেলিনর গ্রুপের সিইও জন ফ্রেডরিক বাকসাস বলেন, গ্রামীণফোনের সঙ্গে টেলিনরের ১৬ বছরের সম্পর্ক, উন্নয়নের দীর্ঘদিনের সঙ্গী। থ্রিজি সেবা অর্থনৈতিক উন্নয়নে গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা রাখবে।
তিনি বলেন, থ্রিজি নিয়ে এখানে প্রত্যাশা অনেক বেশি। বাংলাদেশকে সামনে গিয়ে নেওয়াই গ্রামীণফোনের মিশন।
প্রসঙ্গত, গ্রামীণফোন রোববার বাংলাদেশ টেলিযোগাযোগ নিয়ন্ত্রণ কমিশন (বিটিআরসি) আয়োজিত নিলামে ১০ মেগাহার্টজ স্পেকট্রাম (তরঙ্গ) লাভ করে।
এই তরঙ্গ নিলামে অংশ নেওয়া অন্য অপারেটরদের দ্বিগুণ। গ্রামীণফোন ছাড়া রবি, এয়ারটেল ও বাংলালিংক থ্রিজি সেবা চালুর লাইসেন্স পেয়েছে।
রাষ্ট্রীয় মোবাইল অপারেটর টেলিটক এরই মধ্যে পরীক্ষামূলকভাবে থ্রিজি সেবা চালু করেছে। আর গতকাল শনিবার এই সেবা চালু করে রবি আজিয়াটা।
(প্রিয় টেক)
Friday, September 27, 2013
Enjoy Grameenphone #3G before anyone else!
Simply tweet #GP3G
@Grameenphone from your twitter account telling us the amazing
possibilities of the technology. The best 10 tweets win an exclusive 3G
Trial Pack for One Month!! Hurry, contest ends this Saturday...
Thursday, September 19, 2013
Tuesday, September 17, 2013
3G Devices
Grameenphone 3G services can be used in all types of devices as long as the device itself is 3G enabled.
In order to use GP 3G services valued subscribers will not generally need to replace or upgrade their existing SIM. Furthermore, no separate settings will be required to enjoy 3G services.
Find out if your handset is listed amongst the 3G mobile phones below. If not, you may need to consider switching to one of 3G mobile phones listed below Click here to start enjoying Grameenphone 3G services.
3G Benefits
Discover the exciting & fast paced world of 3G on your Smartphone & tablets, with the number one mobile operator. Grameenphone 3G is an all-new way to experience life on the go!
Full mobility
We are committed to bring you the widest 3G network
across Bangladesh. Even if you move out of our 3G footprint you will
seamlessly fall back on EDGE without any interruption to your service
experience.
Unparallel Internet Experience
Say good bye to basic internet that was not able to
meet your speed expectations. Change from internet to “Fasternet” with
Grameenphone 3G, now stay in touch with all your friends in real time -
whether on Facebook, Google+, Twitter anytime anywhere.
Seamless Experience
Our 3G services will run on best in class 3G network
technology – HSPA, to deliver you the optimum speed experience &
seamless mobility. We have tied up with the world's best technology
providers like Google and Akamai (FB) to cache the content you love the
most. This means that we store the most popular videos or information
locally, near to you, to avoid any delay. As a result, your pages will
load quicker, YouTube videos are streamed faster and what you get is an
enriching overall experience.
Richer Communications
With GP 3G don't just make a traditional voice call,
but also see your family and friends live as they speak to you, from
miles away. Don’t just stop at emoticons. Say more, show more and do
more Grameenphone 3G on the go.
Richer Entertainment
Watch live videos and listen your favorite music when
you want to, wherever you want to! Get Videos-on-demand and live TV on
your mobile. Turn your mobile into a complete mobile entertainment &
lifestyle zone that you can carry around in your pocket.
Grameenphone 3G will enable you to take advantage of services on your mobile that you could only wish for.Grameenphone 3G Speed
Our 3G services will run on best in class 3G network technology –
HSPA to deliver you the optimum speed experience & seamless
mobility. Experience the true difference of Faster-net with Grameenphone
3G compared, to basic Internet.
Average likely download speeds experienced with Grameenphone 3G will also depend on the following:
Average likely download speeds experienced with Grameenphone 3G will also depend on the following:
- The device capability as different devices support different speeds
- Other factors such as location of user, distance from BTS, time of usage, site/application being used, network traffic and number of users on the service at that particular hour etc.
FAQ on 3G
What is 3G?
With 3G you should be able to do the following
Yes, Grameenphone 3G is different from 2G. Grameenphone 3G network will run on best in class HSPA technology to give you access to high speed internet, video call and richer multimedia experience within 3G coverage area.
Will 3G services work in Prepaid & Postpaid both?
Yes, 3G services will work both in Prepaid & Postpaid connections.
What are the prerequisites of 3G high speed data?
3G can be experienced as long the subscriber has opted in for a 3G data pack over a 3G compatible mobile handset or dongle and within 3G coverage areas.
Do I need a separate SIM card to use 3G services?
No, you need to call the existing Grameenphone customer care number for all queries regarding 3G.
Do I need a separate handset to use 3G services?
It is not necessary to purchase a 3G device only from Grameenphone, you can buy one from the open handset market but ensure that it is 3G HSPA or HSPA+ compatible so that you can access fast 3G speeds as offered by Grameenphone.
Do I need to configure any special settings on my phone to use 3G?
Grameenphone 3G will not require any additional configuration on your device, our standard data configuration (Internet settings) will be enough to access 3G, as long as you subscribe to a 3G data pack. If you need further assistance please contact our call centre.
What are the plans & services on Offer for 3G?
Be it your Smartphone, tablet or your modem, Grameenphone will offer simple packs to choose from to match your lifestyle. We will inform you about our highly competitive value packs when it will be ready.
In order to make a video call, it is necessary that your handset has a camera on the front side of the phone and supports 3G video call. Please ask your retailer before you purchase a new 3G handset whether it supports making 3G video calls.
How much data usage do I consume when I make a 3G video call?
The charges will be on a per minute basis and will be communicated at the time of the launch.
Can I make a 3G video call to other operator customer having a 3G phone & 3G service of other operator?
No, at this point 3G video calls will be only on-net or within Grameenphone subscribers.
Is it necessary for both the parties to have a 3G phone to make & receive 3G video calls?
Yes, it is necessary for both the parties to have a 3G phone with dual camera which supports 3G video calling & both the phones are connected to Grameenphone 3G network.
What is a 3G data card / USB dongles?
3G Data cards/ USB dongles are modems that support 2100 MHz band.
What are the different value added services available on Grameenphone 3G network?
We will launch relevant value added service, exciting and easy to use bouquet of services
What is the speed I will get on 3G while accessing internet?
Internet speeds on Grameenphone 3G network will depend on the following:
1. The device capability – as different handsets support different speeds.
2. Factors such as location of user, distance from BTS, time of usage, site/application being used, network traffic and number of users on the service at that particular hour etc
3G is still a wireless technology & data speeds can never be guaranteed.
How fast is 3G speed as compared to 2G?
You will get much better speed on Grameenphone 3G network as compared to 2G based on your subscribed 3G Data Pack and your handset capability.
When is Grameenphone launching 3G services in Bangladesh?
Grameenphone will be launching 3G services across Bangladesh gradually. However as each area, city, district comes under coverage it will be notified via our website and on ground activities.
What happens when I move from 3G to 2G network?
Tariffs will be communicated at the time of launch; we can assure our valued subscribers that our tariffs will be competitive.
Will my existing GP data modem work on 3G?
If you have purchased the GP data modem after February 2010, then it is already 3G capable.
GP 3G services will allow you to experience a fast paced mobile life style and transform the way you enjoy telecom today.
We are superior to competition because:
Widest Coverage & Fastest Roll-out: GP already has the widest coverage and we are committed to expand our 3G coverage in the fastest possible manner.
Affordable Packs: Grameenphone will offer highly affordable 3G data packs & smartplans designed exclusively for your tablets & smartphone usage needs. With GP 3G, unleash the full potential of your smart devices and enjoy a fast paced truly mobile lifestyle. Innovative 3G services that help do more with phone and on the Internet, on the go.
Grameenphone has the strongest Distribution foot print, and our retail stores & GPCs are always there to help you.
Yes, with our advanced 3G network it would be possible to make a voice call during internet surfing. With GP superior network it will be possible to continue both data and voice session at the same time.
How do I know that I am receiving a Video Call?
The phone will indicate that is an incoming Video Call.
If a caller attempts to place a video call to another video subscriber who is unable to receive the video call due to NON 3G subscriber (logged in 2G able to receive calls) , hence what will be the response the dialed person get?
The 3G video call will not go through.
What will be the downloading and the uploading speed in 3G?
Internet speeds on Grameenphone 3G network will depend on the following:
1. The device capability – as different handsets support different speeds.
2. Factors such as location of user, distance from BTS, time of usage, site/application being used, network traffic and number of users on the service at that particular hour etc.
3G is still a wireless technology & data speeds can never be guaranteed.
How would I know if I am in 3G?
3G Handsets have an icon with the network icon which will display 3G or H when the phone is latched on to 3G network.
In case you still get connected to 2G network in a 3G coverage area, pls follow the below steps.
Yes, there will be free trial offers before the commercial launching.
How many speed tiers will be offered during the initial commercial launching?
This will be communicated before launching.
How many 3G packages will be available during the commercial launching?
This will be communicated before launching.
What will be the 3G package pricing?
This will be communicated before launching. But we assure our valued customers that Grameenphone pricing will be competitive.
How will the customers activate these 3G packs?
Customers will activate as per regular process through different channels like USSD, SMS, E care, Mobile App.
Can edge users migrate to 3G packages?
Yes, they will be able to directly migrate to 3G packages.
Will volume carried forward from 2G to 3G volume based packs?
Yes, volume will be carried forward if any volume based 2G customer migrates to any 3G volume based pack.
Will volume be carried forward from 2G smart plan to 3G volume based packs?
No, from 2G smart plan to 3G volume based packs customer’s volume will not be carried forward.
- 3G refers to the third generation of wireless technology.
- The 3G network enabled you to make video calls, watch live TV, access high speed internet and enjoy live streaming for an enhanced mobile internet experience.
With 3G you should be able to do the following
- Multimedia streaming & download
- High speed mobile broadband
- Video calling
- Live streaming TV
- Download of large email attachments very fast
- Video call conference
Yes, Grameenphone 3G is different from 2G. Grameenphone 3G network will run on best in class HSPA technology to give you access to high speed internet, video call and richer multimedia experience within 3G coverage area.
Will 3G services work in Prepaid & Postpaid both?
Yes, 3G services will work both in Prepaid & Postpaid connections.
What are the prerequisites of 3G high speed data?
3G can be experienced as long the subscriber has opted in for a 3G data pack over a 3G compatible mobile handset or dongle and within 3G coverage areas.
Do I need a separate SIM card to use 3G services?
No, your existing SIM card should work and connect
you to Grameenphone 3G network. You will be able to seamlessly latch on
to our 3G network as long as your handset is 3G capable. However if you
want to avail the 3G data experience, you will need to subscribe to any
of the 3G value packs.
Do I have a separate helpline number to call for 3G service queries & complaints?No, you need to call the existing Grameenphone customer care number for all queries regarding 3G.
Do I need a separate handset to use 3G services?
Yes, in order to use 3G services you need to have a
handset which is compatible with Grameenphone 3G network. Please note
that Different 3G handsets have different speed capabilities, and as
such, we recommend that you use an HSPA enabled handset for the best
experience.
How would I know if my handset is 3G compatible or not?
When you will be within Grameenphone 3G coverage area
& if your handset displays “3G” or “H” on the top of the screen
next to the network signal bars, it means that your phone is 3G
compatible & you can starting using 3G services. You must also
ensure that the phone settings are not set to ‘2G only’, alternately you
can also check on your handset manufacturer website or
www.grameenphone.com to confirm the capabilities.
If I need a new 3G phone then do I need to purchase it only from Grameenphone or any open market handset will also work fine?It is not necessary to purchase a 3G device only from Grameenphone, you can buy one from the open handset market but ensure that it is 3G HSPA or HSPA+ compatible so that you can access fast 3G speeds as offered by Grameenphone.
Do I need to configure any special settings on my phone to use 3G?
Grameenphone 3G will not require any additional configuration on your device, our standard data configuration (Internet settings) will be enough to access 3G, as long as you subscribe to a 3G data pack. If you need further assistance please contact our call centre.
What are the plans & services on Offer for 3G?
Be it your Smartphone, tablet or your modem, Grameenphone will offer simple packs to choose from to match your lifestyle. We will inform you about our highly competitive value packs when it will be ready.
Experience truly hassle free and zero bill shock data
service experience with Grameenphone 3G. All our packs have pre-built
internet alert features to inform you about your volume consumption at
specific intervals. We also offer SMS/USSD/IVR/Web Based/Mobile App free
tools for customer’s convenience to learn about their usage at any
point of time.
I already subscribe to GP 2G packs (e.g. 1GB, Minipack 15MB, Smartplans etc) will it work on 3G?
GP will have separate 3G packs at higher speed tiers.
If you use any of our current 2G packs, you will need to subscribe to a
3G pack (via USSD/sms) and then enjoy the 3G experience. During upgrade
to 3G all your remaining 2G volume will be added to the new 3G Pack
only in case of Volume based packs.
Do I need a specific type of handset for making a video call or can I use my existing 3G compatible device?In order to make a video call, it is necessary that your handset has a camera on the front side of the phone and supports 3G video call. Please ask your retailer before you purchase a new 3G handset whether it supports making 3G video calls.
How much data usage do I consume when I make a 3G video call?
3G video calls will not use data channels on
Grameenphone 3G network but accesses voice channels therefore you will
not be consuming any data usage but get billed according to the number
of minutes spoken multiplied by the rate per minute. The rate of video
call will be communicated during the time of launch.
What are the charges to be paid for making a 3G video call?The charges will be on a per minute basis and will be communicated at the time of the launch.
Can I make a 3G video call to other operator customer having a 3G phone & 3G service of other operator?
No, at this point 3G video calls will be only on-net or within Grameenphone subscribers.
Is it necessary for both the parties to have a 3G phone to make & receive 3G video calls?
Yes, it is necessary for both the parties to have a 3G phone with dual camera which supports 3G video calling & both the phones are connected to Grameenphone 3G network.
What is a 3G data card / USB dongles?
3G Data cards/ USB dongles are modems that support 2100 MHz band.
What are the different value added services available on Grameenphone 3G network?
We will launch relevant value added service, exciting and easy to use bouquet of services
What is the speed I will get on 3G while accessing internet?
Internet speeds on Grameenphone 3G network will depend on the following:
1. The device capability – as different handsets support different speeds.
2. Factors such as location of user, distance from BTS, time of usage, site/application being used, network traffic and number of users on the service at that particular hour etc
3G is still a wireless technology & data speeds can never be guaranteed.
How fast is 3G speed as compared to 2G?
You will get much better speed on Grameenphone 3G network as compared to 2G based on your subscribed 3G Data Pack and your handset capability.
When is Grameenphone launching 3G services in Bangladesh?
Grameenphone will be launching 3G services across Bangladesh gradually. However as each area, city, district comes under coverage it will be notified via our website and on ground activities.
What happens when I move from 3G to 2G network?
When a user will move from 3G to 2G network then all
the service supported on Grameenphone 3G network like video call, high
speed internet access, etc will not be available, the user will get all
basic 2G service like what he gets now. The mobility will be seamless
but as you move out of 3G coverage area you will fall back on 2G
coverage without disrupting your data or voice session. However in case
of data the speeds will also fall back to 2G speeds.
How much do I pay for 3G services?Tariffs will be communicated at the time of launch; we can assure our valued subscribers that our tariffs will be competitive.
Will my existing GP data modem work on 3G?
If you have purchased the GP data modem after February 2010, then it is already 3G capable.
Network
Why will Grameenphone be superior to competition?GP 3G services will allow you to experience a fast paced mobile life style and transform the way you enjoy telecom today.
We are superior to competition because:
Widest Coverage & Fastest Roll-out: GP already has the widest coverage and we are committed to expand our 3G coverage in the fastest possible manner.
Seamless Experience: Our 3G services will run
on best in class 3G network technology – HSPA, to deliver you the
optimum speed experience & seamless mobility. We have tied up with
the world's best technology providers like Google and Akamai (FB) to
cache the content you love the most. This means that we store the most
popular videos or information locally, near to you, to avoid any delay.
As a result, your pages will load quicker, YouTube videos are streamed
faster and what you get is an enriching overall experience.
Full mobility: We are committed to bring you the widest 3G
network across Bangladesh. Even if you move out of our 3G footprint you
will seamlessly fall back on EDGE without any interruption to your
service experience.Affordable Packs: Grameenphone will offer highly affordable 3G data packs & smartplans designed exclusively for your tablets & smartphone usage needs. With GP 3G, unleash the full potential of your smart devices and enjoy a fast paced truly mobile lifestyle. Innovative 3G services that help do more with phone and on the Internet, on the go.
Grameenphone has the strongest Distribution foot print, and our retail stores & GPCs are always there to help you.
Services
Is it possible to take voice call during internet surfing?Yes, with our advanced 3G network it would be possible to make a voice call during internet surfing. With GP superior network it will be possible to continue both data and voice session at the same time.
How do I know that I am receiving a Video Call?
The phone will indicate that is an incoming Video Call.
If a caller attempts to place a video call to another video subscriber who is unable to receive the video call due to NON 3G subscriber (logged in 2G able to receive calls) , hence what will be the response the dialed person get?
The 3G video call will not go through.
What will be the downloading and the uploading speed in 3G?
Internet speeds on Grameenphone 3G network will depend on the following:
1. The device capability – as different handsets support different speeds.
2. Factors such as location of user, distance from BTS, time of usage, site/application being used, network traffic and number of users on the service at that particular hour etc.
3G is still a wireless technology & data speeds can never be guaranteed.
How would I know if I am in 3G?
3G Handsets have an icon with the network icon which will display 3G or H when the phone is latched on to 3G network.
In case you still get connected to 2G network in a 3G coverage area, pls follow the below steps.
- Go to Network Selection
- Select UTMS or 3G
Others
Will customers get any free trial before the commercial launching?Yes, there will be free trial offers before the commercial launching.
How many speed tiers will be offered during the initial commercial launching?
This will be communicated before launching.
How many 3G packages will be available during the commercial launching?
This will be communicated before launching.
What will be the 3G package pricing?
This will be communicated before launching. But we assure our valued customers that Grameenphone pricing will be competitive.
How will the customers activate these 3G packs?
Customers will activate as per regular process through different channels like USSD, SMS, E care, Mobile App.
Can edge users migrate to 3G packages?
Yes, they will be able to directly migrate to 3G packages.
Will volume carried forward from 2G to 3G volume based packs?
Yes, volume will be carried forward if any volume based 2G customer migrates to any 3G volume based pack.
Will volume be carried forward from 2G smart plan to 3G volume based packs?
No, from 2G smart plan to 3G volume based packs customer’s volume will not be carried forward.
ঈদের আগেই চট্টগ্রামে গ্রামীণফোনের থ্রিজি
চট্টগ্রামে গ্রামীণফোনের গ্রাহকরা ঈদুল আজহার আগেই তৃতীয় প্রজন্মের মোবাইল
সেবা (থ্রিজি) পাচ্ছে। আগামী ১০-১৫ অক্টোবরের মধ্যে চট্টগ্রামের আগ্রাবাদে
এই সেবা চালু হবে। এরপর ১৪ নভেম্বর খুলশী, ২৪ ডিসেম্বর চট্টগ্রামের
পাহাড়তলী, কক্সবাজার শহর, সমুদ্র সৈকত ও সেন্টমার্টিন দ্বীপ, ২৬ ডিসেম্বর
কোতোয়ালি, ২৯ ডিসেম্বর হালিশহর, চট্টগ্রাম ইপিজেড, পতেঙ্গা, চট্টগ্রাম
বিশ্ববিদ্যালয় এবং চট্টগ্রাম প্রকৌশল ও প্রযুক্তি বিশ্ববিদ্যালয় থ্রিজির
আওতায় আসবে।
গতকাল সোমবার শহরের পেনিনসুলা হোটেলে এক সংবাদ সম্মেলনে এসব তথ্য জানান গ্রামীণফোনের চিফ মার্কেটিং অফিসার অ্যালান বনকে। তিনি বলেন, ২০১৩ সালের ডিসেম্বরের মধ্যে দেশের সব বিভাগীয় শহর এবং ২০১৪ সালের মার্চের মধ্যে ৬৪ জেলার গ্রাহকরা এ সেবা পাবে। সংবাদ সম্মেলনে অ্যালান বলেন, 'গ্রামীণফোনের জন্য চট্টগ্রামের মার্কেট অত্যন্ত গুরুত্বপূর্ণ। বাংলাদেশের বাণিজ্যিক রাজধানী হিসেবে এ গুরুত্ব আমরা বুঝি। তাই ঢাকার পাশাপাশি চট্টগ্রামে আগামী মাসের মধ্যে থ্রিজি সেবা চালু করা হবে।'
অ্যালান আরো বলেন, বিভিন্ন মূল্যের চারটি প্যাকেজে গ্রাহকরা এ সেবা ক্রয় করতে পারবে। এসব প্যাকেজে গ্রাহকরা দুই হাজার টাকার মধ্যে থ্রিজি মডেম ও চার হাজার ৫০০ টাকার মধ্যে স্মার্টফোন পাবে। তবে এসব কখন বাজারে আসছে সেগুলো পরে জানানো হবে। এ ছাড়া ২০০৯ সালের পর থেকে বিক্রিত ইন্টারনেট মডেমও সরাসরি থ্রিজি সাপোর্ট করবে। বর্তমান সব গ্রাহকই মাত্র একটি এসএমএসের মাধ্যমে বিনা মূল্যে টুজি থেকে থ্রিজিতে রূপান্তর হবে।
এ সময় উপস্থিত ছিলেন, করপোরেট অ্যাফেয়ার্স অফিসার মাহমুদ হোসেন, হেড অফ করপোরেট কমিউনিকেশনস তাহমীদ আজিজুল হক, চট্টগ্রাম রিজিওনাল ম্যানেজার বাকি বিল্লাহ প্রমুখ।
থ্রিজি সেবায় যা থাকছে
এসএমএস করে বিনা মূল্যে থ্রিজিতে রূপান্তর করা যাবে
দুই হাজার টাকায়
থ্রিজি মডেম
৪৫০০ টাকার মধ্যে স্মার্টফোন
গতকাল সোমবার শহরের পেনিনসুলা হোটেলে এক সংবাদ সম্মেলনে এসব তথ্য জানান গ্রামীণফোনের চিফ মার্কেটিং অফিসার অ্যালান বনকে। তিনি বলেন, ২০১৩ সালের ডিসেম্বরের মধ্যে দেশের সব বিভাগীয় শহর এবং ২০১৪ সালের মার্চের মধ্যে ৬৪ জেলার গ্রাহকরা এ সেবা পাবে। সংবাদ সম্মেলনে অ্যালান বলেন, 'গ্রামীণফোনের জন্য চট্টগ্রামের মার্কেট অত্যন্ত গুরুত্বপূর্ণ। বাংলাদেশের বাণিজ্যিক রাজধানী হিসেবে এ গুরুত্ব আমরা বুঝি। তাই ঢাকার পাশাপাশি চট্টগ্রামে আগামী মাসের মধ্যে থ্রিজি সেবা চালু করা হবে।'
অ্যালান আরো বলেন, বিভিন্ন মূল্যের চারটি প্যাকেজে গ্রাহকরা এ সেবা ক্রয় করতে পারবে। এসব প্যাকেজে গ্রাহকরা দুই হাজার টাকার মধ্যে থ্রিজি মডেম ও চার হাজার ৫০০ টাকার মধ্যে স্মার্টফোন পাবে। তবে এসব কখন বাজারে আসছে সেগুলো পরে জানানো হবে। এ ছাড়া ২০০৯ সালের পর থেকে বিক্রিত ইন্টারনেট মডেমও সরাসরি থ্রিজি সাপোর্ট করবে। বর্তমান সব গ্রাহকই মাত্র একটি এসএমএসের মাধ্যমে বিনা মূল্যে টুজি থেকে থ্রিজিতে রূপান্তর হবে।
এ সময় উপস্থিত ছিলেন, করপোরেট অ্যাফেয়ার্স অফিসার মাহমুদ হোসেন, হেড অফ করপোরেট কমিউনিকেশনস তাহমীদ আজিজুল হক, চট্টগ্রাম রিজিওনাল ম্যানেজার বাকি বিল্লাহ প্রমুখ।
থ্রিজি সেবায় যা থাকছে
এসএমএস করে বিনা মূল্যে থ্রিজিতে রূপান্তর করা যাবে
দুই হাজার টাকায়
থ্রিজি মডেম
৪৫০০ টাকার মধ্যে স্মার্টফোন
Monday, September 16, 2013
চট্টগ্রামে গ্রামীণ ফোনের থ্রি জি সেবা আগামী মাসেই
ঢাকার
পাশাপশি চট্টগ্রামেও আগামী ১০ অক্টোবরের মধ্যে থ্রি জি‘র(তৃতীয় প্রজন্ম)
সেবা চালু করবে দেশের বৃহৎ মোবাইল ফোন অপারেটর গ্রামীণ ফোন। এছাড়া ২০১৪
সালের মার্চের মধ্যে সারাদেশের মানুষ এ সেবা পাবে। পুরনো সিমেই গ্রাহকরা এ
সেবা পাবে বলে নিশ্চিত করেছে গ্রামীণ ফোন কর্তৃপক্ষ ।
সোমবার দুপুরে নগরীর একটি হোটেলে আয়োজিত সংবাদ সম্মেলনে এসব তথ্য জানান গ্রামীণফোনের চিফ মাকের্টিং অফিসার অ্যালান বনকে। এসময় উপস্থিত ছিলেন- কর্পোরেট অ্যাফেয়ার্স অফিসার মাহমুদ হোসেন, হেড অফ কর্পোরেট কমিউনিকেশনস তাহমীদ আজিজুল হক।
সংবাদ সম্মেলনে অ্যালান বলেন, গ্রামীণ ফোনের জন্য চট্টগ্রামের মার্কেট অত্যন্ত গুরুত্বপূর্ণ। বাংলাদেশের বাণিজ্যিক রাজধানী হিসেবে এ গুরুত্ব আমরা বুঝি তাই ঢাকার পাশাপাশি চট্টগ্রামে আগামী মাসের মধ্যে থ্রি জি সেবা চালু করা হবে। এর মাধ্যমে চট্টগ্রামের গ্রামীণ ফোনের গ্রাহকরা তথ্যপ্রযুক্তির দিক দিয়ে আরো একধাপ এগিয়ে যাবে।
থ্রিজি সুবিধা বর্ণনা করে অ্যালান বলেন, পুরনো সিমেই গ্রাহকরা এ সেবা পাবে। কিন্তু থ্রিজি সাপোর্ট করে এমন হ্যান্ডসেট হতে হবে। থ্রিজি ব্যবহারকারীরা দ্রুত গতির ইন্টারনেট, লাইভ টিভি, বিভিন্ন লাইফ স্টাইল অ্যাপস, ভিডিও কল, মুভি স্ট্রিম, অনলাইন লাইভ গেমস, মিউজিক স্ট্রিম এ সুবিধাগুলো পাবে।
অ্যালান বলেন, বিভিন্ন মুল্যের ৪টি প্যাকেজে গ্রাহকরা এ সেবা ক্রয় করতে পারবে। গ্রাহকরা দু’হাজার টাকার মধ্যে থ্রিজি মডেম ও ৪ হাজার ৫’শ টাকার মধ্যে স্মার্টফোন পাবে। এছাড়া ২০০৯ সালের পর যেসব মডেম বাজারে ছাড়া হয়েছে সেসব মডেম থ্রিজি সাপোর্ট করবে।
অ্যালান বলেন, অক্টোবরের ১০-১৫ তারিখের মধ্যে আগ্রাবাদ, ১৪ নভেম্বর খুলশী, ২৪ ডিসেম্বর পাহাড়তলী ও কক্সবাজার, ২৬ ডিসেম্বর কোতোয়ালী, ২৯ ডিসেম্বর হালিশহর, সিইপিজেড, পতেঙ্গা, চট্টগ্রাম বিশ্ববিদ্যালয় ও চুয়েট থ্রিজি’র আওতায় আসবে। এছাড়া ৭টি বিভাগীয় শহরে আগামী ডিসেম্বরের মধ্যে থ্রিজি সেবা চালু করা হবে। ২০১৪ সালের মার্চের মধ্যে ৬৪টি জেলা থ্রিজির আওতায় চলে আসবে।
হেড অফ কর্পোরেট কমিউনিকেশনস তাহমীদ আজিজুল হক বলেন, গ্রামীন ফোনের বৃহত্তম শেয়ার হোল্ডার টেলিনর গ্রুপ। এশিয়া ও ইউরোপের অনেক মার্কেটে কোটি কোটি গ্রাহক থ্রিজি ও ফোর জি সেবা দেওয়ার অভিজ্ঞতা রয়েছে। টেলিনরের অভিজ্ঞতা ও দক্ষতা গ্রামীন ফোনকে তার গ্রাহকদের মানসম্পন্ন সেবা দিতে সহায়তা করবে।
কর্পোরেট অ্যাফেয়ার্স অফিসার মাহমুদ হোসেন বলেন, আগামী কোরবানির ঈদের আগেই চট্টগ্রামের গ্রাহকরা থ্রিজি সেবা পাবে। আগ্রাবাদ দিয়ে শুরু হবে ডিসেম্বরের মধ্যে পুরো চট্টগ্রামে থ্রিজি’র কাজ শেষ হবে। গ্রামীণ ফোন যে উচ্চমানের নেটওয়ার্ক ও সেবার জন্য পরিচিত থ্রিজির ক্ষেত্রে সেই মান বজায় রাখতে প্রতিশ্রুতিবদ্ধ। এছাড়া গ্রাহকের উচ্চমানের সেবা নিশ্চিত করতে অন্যান্য অপারেটরগুলো যেখানে ৫ মেগাহাটর্জ তরঙ্গ কিনেছে সেখানে গ্রামীন নিয়েছে ১০ মেগাহাটর্জ।
সংবাদ সম্মেলনে চট্টগ্রামের বিভিন্ন সামাজিক কাজে গ্রামীণ ফোনের সংশ্লিষ্টতার কথা তুলে ধরে সামনে আরো বেশি সুযোগ সুবিধা নিয়ে চট্টগ্রামের গ্রাহকদের কাছে হাজির হওয়ার কথা জানান মোবাইল ফোন অপারেটরটির কর্মকর্তারা।
সোমবার দুপুরে নগরীর একটি হোটেলে আয়োজিত সংবাদ সম্মেলনে এসব তথ্য জানান গ্রামীণফোনের চিফ মাকের্টিং অফিসার অ্যালান বনকে। এসময় উপস্থিত ছিলেন- কর্পোরেট অ্যাফেয়ার্স অফিসার মাহমুদ হোসেন, হেড অফ কর্পোরেট কমিউনিকেশনস তাহমীদ আজিজুল হক।
সংবাদ সম্মেলনে অ্যালান বলেন, গ্রামীণ ফোনের জন্য চট্টগ্রামের মার্কেট অত্যন্ত গুরুত্বপূর্ণ। বাংলাদেশের বাণিজ্যিক রাজধানী হিসেবে এ গুরুত্ব আমরা বুঝি তাই ঢাকার পাশাপাশি চট্টগ্রামে আগামী মাসের মধ্যে থ্রি জি সেবা চালু করা হবে। এর মাধ্যমে চট্টগ্রামের গ্রামীণ ফোনের গ্রাহকরা তথ্যপ্রযুক্তির দিক দিয়ে আরো একধাপ এগিয়ে যাবে।
থ্রিজি সুবিধা বর্ণনা করে অ্যালান বলেন, পুরনো সিমেই গ্রাহকরা এ সেবা পাবে। কিন্তু থ্রিজি সাপোর্ট করে এমন হ্যান্ডসেট হতে হবে। থ্রিজি ব্যবহারকারীরা দ্রুত গতির ইন্টারনেট, লাইভ টিভি, বিভিন্ন লাইফ স্টাইল অ্যাপস, ভিডিও কল, মুভি স্ট্রিম, অনলাইন লাইভ গেমস, মিউজিক স্ট্রিম এ সুবিধাগুলো পাবে।
অ্যালান বলেন, বিভিন্ন মুল্যের ৪টি প্যাকেজে গ্রাহকরা এ সেবা ক্রয় করতে পারবে। গ্রাহকরা দু’হাজার টাকার মধ্যে থ্রিজি মডেম ও ৪ হাজার ৫’শ টাকার মধ্যে স্মার্টফোন পাবে। এছাড়া ২০০৯ সালের পর যেসব মডেম বাজারে ছাড়া হয়েছে সেসব মডেম থ্রিজি সাপোর্ট করবে।
অ্যালান বলেন, অক্টোবরের ১০-১৫ তারিখের মধ্যে আগ্রাবাদ, ১৪ নভেম্বর খুলশী, ২৪ ডিসেম্বর পাহাড়তলী ও কক্সবাজার, ২৬ ডিসেম্বর কোতোয়ালী, ২৯ ডিসেম্বর হালিশহর, সিইপিজেড, পতেঙ্গা, চট্টগ্রাম বিশ্ববিদ্যালয় ও চুয়েট থ্রিজি’র আওতায় আসবে। এছাড়া ৭টি বিভাগীয় শহরে আগামী ডিসেম্বরের মধ্যে থ্রিজি সেবা চালু করা হবে। ২০১৪ সালের মার্চের মধ্যে ৬৪টি জেলা থ্রিজির আওতায় চলে আসবে।
হেড অফ কর্পোরেট কমিউনিকেশনস তাহমীদ আজিজুল হক বলেন, গ্রামীন ফোনের বৃহত্তম শেয়ার হোল্ডার টেলিনর গ্রুপ। এশিয়া ও ইউরোপের অনেক মার্কেটে কোটি কোটি গ্রাহক থ্রিজি ও ফোর জি সেবা দেওয়ার অভিজ্ঞতা রয়েছে। টেলিনরের অভিজ্ঞতা ও দক্ষতা গ্রামীন ফোনকে তার গ্রাহকদের মানসম্পন্ন সেবা দিতে সহায়তা করবে।
কর্পোরেট অ্যাফেয়ার্স অফিসার মাহমুদ হোসেন বলেন, আগামী কোরবানির ঈদের আগেই চট্টগ্রামের গ্রাহকরা থ্রিজি সেবা পাবে। আগ্রাবাদ দিয়ে শুরু হবে ডিসেম্বরের মধ্যে পুরো চট্টগ্রামে থ্রিজি’র কাজ শেষ হবে। গ্রামীণ ফোন যে উচ্চমানের নেটওয়ার্ক ও সেবার জন্য পরিচিত থ্রিজির ক্ষেত্রে সেই মান বজায় রাখতে প্রতিশ্রুতিবদ্ধ। এছাড়া গ্রাহকের উচ্চমানের সেবা নিশ্চিত করতে অন্যান্য অপারেটরগুলো যেখানে ৫ মেগাহাটর্জ তরঙ্গ কিনেছে সেখানে গ্রামীন নিয়েছে ১০ মেগাহাটর্জ।
সংবাদ সম্মেলনে চট্টগ্রামের বিভিন্ন সামাজিক কাজে গ্রামীণ ফোনের সংশ্লিষ্টতার কথা তুলে ধরে সামনে আরো বেশি সুযোগ সুবিধা নিয়ে চট্টগ্রামের গ্রাহকদের কাছে হাজির হওয়ার কথা জানান মোবাইল ফোন অপারেটরটির কর্মকর্তারা।
Sunday, September 15, 2013
অক্টোবর নয় সেপ্টেম্বরেই আসছে গ্রামীনফোনের থ্রিজি!
দেশের
শীর্ষ মোবাইলফোন অপারেটর গ্রামীণফোন আগামী অক্টোবর মাসে আনুষ্ঠানিক থ্রিজি
সেবা চালু করবে। তবে একটি বিশ্বস্ত সূত্রে জানা গেছে, চমক দেখানোর জন্য
চলতি মাসের ২৯ তারিখেই ‘সফট লঞ্চিং’ বা সীমিত পরিসরে কয়েকটি নির্বাচিত
এলাকায় থ্রিজি সেবা চালু করবে প্রতিষ্ঠানটি।
সূত্রটি বলছে, সবার আগে সেপ্টেম্বরে থ্রিজি সেবা চালু করা হলেও মূল বাণিজ্যিক কার্যক্রম শুরু হবে আগামী অক্টোবর মাসে। আর আগামী ২০১৪ সালের মার্চের মধ্যে সারাদেশে থ্রিজি সেবা ছড়িয়ে দিতে সক্ষম হবে গ্রামীণফোন।
জানা গেছে, প্রথম পর্যায়ে গ্রামীণফোনের নিজস্ব কার্যালয়, বারিধারা, বসুন্ধরা ও গুলশান এলাকায় থ্রিজি সেবা চালু করবে প্রতিষ্ঠানটি।
চলতি সপ্তাহেই সংশ্লিষ্ট এলাকার টাওয়ারগুলোতে রেডিও কার্ড বসানো শুরু হবে। সেগুলোর পরীক্ষা-নিরীক্ষাও চলবে সমানতালে।
অক্টোবরের শুরুতে চট্টগ্রাম ও ঢাকার আরও কিছু এলাকায় থ্রিজি সেবা চালু হবে। নভেম্বরে ঢাকা জেলার অন্যান্য অংশ, নারায়ণগঞ্জ ও গাজীপুরে তা সম্প্রসারিত হবে।
ডিসেম্বরে সাত বিভাগীয় শহরে গ্রামীণফোনের থ্রিজি সেবা চালু করা সম্ভব হবে। আর ২০১৪ সালের মার্চের মধ্যে সব জেলার গ্রাহকরা থ্রিজি সেবা পাবে।
সম্প্রতি সাংবাদিক সম্মেলনে বিবেক সুদ জানান, অক্টোবরের শুরুতে ঢাকা ও চট্টগ্রামের কিছু এলাকায় থ্রিজি সেবা চালু করার পর নভম্বেরে ঢাকা জেলার অন্যান্য অংশ, নারায়ণগঞ্জ ও গাজীপুরে যাবে গ্রামীণফোন।
আর ডিসেম্বরের মধ্যে সাত বিভাগীয় শহরেই গ্রামীণফোনের থ্রিজি সেবা চালু করা সম্ভব হবে বলে আশা প্রকাশ করেন বিবেক।
বিবেক সুদ বলেন, “থ্রিজি সেবা গ্রামীণফোন এবং বাংলাদেশের জন্য এক নতুন অধ্যায়ের সূচনা করল। একই সঙ্গে দেশ প্রবেশ করছে তথ্যকেন্দ্রিক যুগে।”
এসময় থ্রিজি সেবা গ্রহণে গ্রাহকরা যাতে হয়রানির শিকার না হন সেজন্য তারা সিমলেস ট্রান্সফার চালু করবেন বলে জানান বিবেক সুদ।
এ সময় গ্রামীণফোনের চিফ টেকনোলজি অফিসার তানভির মোহাম্মদ বলেন, যেকোনো অপারেটরের আগেই তারা থ্রিজি সেবা চালু করছেন। এজন্য তারা অনেক আগে প্রস্তুতি নিয়ে রেখেছিলেন।
তিনি বলেন, “বিশ্বের থ্রিজি বিশেষজ্ঞদের একটি বড় অংশ এই মুহূর্তে বাংলাদেশে অবস্থান করছে।
গ্রামীণফোনের মূল কোম্পানি টেলিনরের অনেক দেশে থ্রিজি সেবা পরিচালনার অভিজ্ঞতা রয়েছে।
গ্রামীণফোনের বেশকিছু কর্মকর্তা নরওয়ে, সুইডেনে গিয়ে থ্রিজি বিষয়ে হাতে কলমে শিক্ষা নিয়ে এসেছে। সবমিলিয়ে আমরা ব্যাপক প্রস্তুতি নিয়েছি। আশা করছি গ্রাহকদের সর্বোচ্চ সেবা দিতে সক্ষম হবো।”
প্রসঙ্গত, গ্রামীণফোন রোববার বাংলাদেশ টেলিযোগাযোগ নিয়ন্ত্রণ কমিশন (বিটিআরসি) আয়োজিত নিলামে ১০ মেগাহার্টজ স্পেকট্রাম (তরঙ্গ) লাভ করে। এই তরঙ্গ নিলামে অংশ নেয়া অন্য অপারেটরদের দ্বিগুণ।
উল্লেখ্য, গত ৮ সেপ্টম্বর থ্রিজি ফোনের তরঙ্গ নিলামের একদিন পর গ্রামীণ ফোন ঘোষণা দিয়েছিল তারা চলতি মাসেই সফট লঞ্চিংয়ে আগ্রহী।
ইতোমধ্যে বাংলাদেশ টেলিকমিউনিকেশন রেগুলেটরি কমিশন (বিটিআরসি) থেকে লাইসেন্স ও প্রয়োজনীয় যন্ত্র আমদানির অনুমতি পাওয়ায় ঘোষণা বাস্তবায়নে কোনো বাধা নেই।
সূত্রটি বলছে, সবার আগে সেপ্টেম্বরে থ্রিজি সেবা চালু করা হলেও মূল বাণিজ্যিক কার্যক্রম শুরু হবে আগামী অক্টোবর মাসে। আর আগামী ২০১৪ সালের মার্চের মধ্যে সারাদেশে থ্রিজি সেবা ছড়িয়ে দিতে সক্ষম হবে গ্রামীণফোন।
জানা গেছে, প্রথম পর্যায়ে গ্রামীণফোনের নিজস্ব কার্যালয়, বারিধারা, বসুন্ধরা ও গুলশান এলাকায় থ্রিজি সেবা চালু করবে প্রতিষ্ঠানটি।
চলতি সপ্তাহেই সংশ্লিষ্ট এলাকার টাওয়ারগুলোতে রেডিও কার্ড বসানো শুরু হবে। সেগুলোর পরীক্ষা-নিরীক্ষাও চলবে সমানতালে।
অক্টোবরের শুরুতে চট্টগ্রাম ও ঢাকার আরও কিছু এলাকায় থ্রিজি সেবা চালু হবে। নভেম্বরে ঢাকা জেলার অন্যান্য অংশ, নারায়ণগঞ্জ ও গাজীপুরে তা সম্প্রসারিত হবে।
ডিসেম্বরে সাত বিভাগীয় শহরে গ্রামীণফোনের থ্রিজি সেবা চালু করা সম্ভব হবে। আর ২০১৪ সালের মার্চের মধ্যে সব জেলার গ্রাহকরা থ্রিজি সেবা পাবে।
সম্প্রতি সাংবাদিক সম্মেলনে বিবেক সুদ জানান, অক্টোবরের শুরুতে ঢাকা ও চট্টগ্রামের কিছু এলাকায় থ্রিজি সেবা চালু করার পর নভম্বেরে ঢাকা জেলার অন্যান্য অংশ, নারায়ণগঞ্জ ও গাজীপুরে যাবে গ্রামীণফোন।
আর ডিসেম্বরের মধ্যে সাত বিভাগীয় শহরেই গ্রামীণফোনের থ্রিজি সেবা চালু করা সম্ভব হবে বলে আশা প্রকাশ করেন বিবেক।
বিবেক সুদ বলেন, “থ্রিজি সেবা গ্রামীণফোন এবং বাংলাদেশের জন্য এক নতুন অধ্যায়ের সূচনা করল। একই সঙ্গে দেশ প্রবেশ করছে তথ্যকেন্দ্রিক যুগে।”
এসময় থ্রিজি সেবা গ্রহণে গ্রাহকরা যাতে হয়রানির শিকার না হন সেজন্য তারা সিমলেস ট্রান্সফার চালু করবেন বলে জানান বিবেক সুদ।
এ সময় গ্রামীণফোনের চিফ টেকনোলজি অফিসার তানভির মোহাম্মদ বলেন, যেকোনো অপারেটরের আগেই তারা থ্রিজি সেবা চালু করছেন। এজন্য তারা অনেক আগে প্রস্তুতি নিয়ে রেখেছিলেন।
তিনি বলেন, “বিশ্বের থ্রিজি বিশেষজ্ঞদের একটি বড় অংশ এই মুহূর্তে বাংলাদেশে অবস্থান করছে।
গ্রামীণফোনের মূল কোম্পানি টেলিনরের অনেক দেশে থ্রিজি সেবা পরিচালনার অভিজ্ঞতা রয়েছে।
গ্রামীণফোনের বেশকিছু কর্মকর্তা নরওয়ে, সুইডেনে গিয়ে থ্রিজি বিষয়ে হাতে কলমে শিক্ষা নিয়ে এসেছে। সবমিলিয়ে আমরা ব্যাপক প্রস্তুতি নিয়েছি। আশা করছি গ্রাহকদের সর্বোচ্চ সেবা দিতে সক্ষম হবো।”
প্রসঙ্গত, গ্রামীণফোন রোববার বাংলাদেশ টেলিযোগাযোগ নিয়ন্ত্রণ কমিশন (বিটিআরসি) আয়োজিত নিলামে ১০ মেগাহার্টজ স্পেকট্রাম (তরঙ্গ) লাভ করে। এই তরঙ্গ নিলামে অংশ নেয়া অন্য অপারেটরদের দ্বিগুণ।
উল্লেখ্য, গত ৮ সেপ্টম্বর থ্রিজি ফোনের তরঙ্গ নিলামের একদিন পর গ্রামীণ ফোন ঘোষণা দিয়েছিল তারা চলতি মাসেই সফট লঞ্চিংয়ে আগ্রহী।
ইতোমধ্যে বাংলাদেশ টেলিকমিউনিকেশন রেগুলেটরি কমিশন (বিটিআরসি) থেকে লাইসেন্স ও প্রয়োজনীয় যন্ত্র আমদানির অনুমতি পাওয়ায় ঘোষণা বাস্তবায়নে কোনো বাধা নেই।
Thursday, September 12, 2013
থ্রিজির লাইসেন্স হাতে পেল তিন অপারেটর
আজ থ্রিজির লাইসেন্স হাতে পেয়েছে দেশের তিন বেসরকারি মোবাইল অপারেটর
গ্রামীণফোন, রবি ও এয়ারটেল। ৮ সেপ্টেম্বর থ্রিজির নিলামে অংশ নিয়েছিল
গ্রামীণফোন, রবি ও এয়ারটেল ও বাংলালিংক। আজ বিটিআরসির চেয়ারম্যান সুনীল
কান্তি বোস তিন মোবাইল অপারেটরের কাছে থ্রিজি লাইসেন্স হস্তান্তর করেছেন।
লাইসেন্স হস্তান্তরের সময় মোবাইল অপারেটরদের উদ্দেশ্যে বিটিআরসির চেয়ারম্যান সাশ্রয়ী দামে থ্রিজির ডেটা প্যাকেজ দেওয়ার কথা স্মরণ করিয়ে দিয়েছেন। গত ৮ সেপ্টেম্বর দেশে প্রথমবারের মতো অনুষ্ঠিত থ্রিজি তরঙ্গের নিলামে অংশ নিয়ে গ্রামীণফোন ১০ মেগাহার্টজ এবং বাংলা লিংক, রবি ও এয়ারটেল পাঁচ মেগাহার্টজ করে তরঙ্গ কেনে।
প্রতি মেগাহার্টজ ২ কোটি ১০ লাখ ডলার দরে অর্থের ৬০ শতাংশ বিটিআরসিতে জমা দিয়েছে তিন অপারেটর। অবশ্য বাংলালিংক এখনো তাদের নির্ধারিত অর্থ বিটিআরসির কাছে জমা দেয়নি। ২৩ অক্টোবর অর্থ পরিশোধের শেষ দিন। নয় মাসের মধ্যে দেশের সব বিভাগীয় শহরে থ্রিজি সেবা নিশ্চিত করার শর্ত বেঁধে দিয়েছে বিটিআরসি। এ শর্ত না মানলে অপারেটরদেরকে ৫০ কোটি টাকা জরিমানা গুণতে হবে।
গ্রামীণফোন, রবি ও এয়ারটেল শিগগিরই থ্রিজি বাস্তবায়ন শুরু করবে।
লাইসেন্স হস্তান্তরের সময় মোবাইল অপারেটরদের উদ্দেশ্যে বিটিআরসির চেয়ারম্যান সাশ্রয়ী দামে থ্রিজির ডেটা প্যাকেজ দেওয়ার কথা স্মরণ করিয়ে দিয়েছেন। গত ৮ সেপ্টেম্বর দেশে প্রথমবারের মতো অনুষ্ঠিত থ্রিজি তরঙ্গের নিলামে অংশ নিয়ে গ্রামীণফোন ১০ মেগাহার্টজ এবং বাংলা লিংক, রবি ও এয়ারটেল পাঁচ মেগাহার্টজ করে তরঙ্গ কেনে।
প্রতি মেগাহার্টজ ২ কোটি ১০ লাখ ডলার দরে অর্থের ৬০ শতাংশ বিটিআরসিতে জমা দিয়েছে তিন অপারেটর। অবশ্য বাংলালিংক এখনো তাদের নির্ধারিত অর্থ বিটিআরসির কাছে জমা দেয়নি। ২৩ অক্টোবর অর্থ পরিশোধের শেষ দিন। নয় মাসের মধ্যে দেশের সব বিভাগীয় শহরে থ্রিজি সেবা নিশ্চিত করার শর্ত বেঁধে দিয়েছে বিটিআরসি। এ শর্ত না মানলে অপারেটরদেরকে ৫০ কোটি টাকা জরিমানা গুণতে হবে।
গ্রামীণফোন, রবি ও এয়ারটেল শিগগিরই থ্রিজি বাস্তবায়ন শুরু করবে।
Tuesday, September 10, 2013
গ্রামীণফোনে থ্রিজির জন্য নতুন সিমকার্ড লাগবে না
তৃতীয়
প্রজন্মের মোবাইল প্রযুক্তির (থ্রিজি) সেবা পেতে গ্রামীণফোনের গ্রাহকদের
নতুন কোনো সিমকার্ড কিনতে হবে না। আর আগামী অক্টোবর মাসের প্রথম দিকেই ঢাকা
ও চট্টগ্রামের নির্বাচিত কিছু অঞ্চলে চালু করা হবে থ্রিজি-সুবিধা।
ঢাকার একটি হোটেলে গতকাল এক সংবাদ সম্মেলনে এ ঘোষণা দেন গ্রামীণফোনের প্রধান নির্বাহী কর্মকর্তা বিবেক সুদ। গ্রামীণফোনের প্রধান প্রযুক্তি কর্মকর্তা তানভির মোহাম্মদ, প্রধান করপোরেট অ্যাফেয়ার্স কর্মকর্তা মাহমুদ হোসেন এবং প্রধান যোগাযোগ কর্মকর্তা তাহমিদ আজিজুল হক এ সময় উপস্থিত ছিলেন।
সংবাদ সম্মেলনে আরও জানানো হয়, ঢাকা ও চট্টগ্রামের নির্বাচিত অঞ্চলের বাইরে ঢাকা শহর, গাজীপুর ও নারায়ণগঞ্জে থ্রিজি চালু করা হবে আগামী নভেম্বরের মধ্যে। পরের মাস ডিসেম্বরের মধ্যেই থ্রিজির আওতায় আসবে সাত বিভাগীয় শহরও। তবে সারা দেশ গ্রামীণের থ্রিজির আওতায় আসবে ২০১৪ সালের মার্চের মধ্যে।
গ্রামীণফোন গত রোববার বাংলাদেশ টেলিযোগাযোগ নিয়ন্ত্রণ কমিশন (বিটিআরসি) আয়োজিত নিলামে ১০ মেগাহার্টজ তরঙ্গ লাভ করে। এতে গ্রামীণফোনের ব্যয় হবে এক হাজার ৬৩২ কোটি টাকা।
সংবাদ সম্মেলনে জানানো হয়, থ্রিজির জন্য গ্রামীণফোনের আগে থেকেই প্রস্তুতি ছিল এবং অনাপত্তিপত্র (এনওসি) পেতে শিগগির তারা আবেদন করবে বিটিআরসিতে। যন্ত্রপাতিও দ্রুতই আনা হবে। গ্রামীণফোন এমন প্রস্তুতিও নিচ্ছে যাতে থ্রিজি সেবা নিতে গ্রাহকদের নতুন কোনো সিমকার্ড কিনতে না হয়।
তানভির মোহাম্মদ বলেন, ‘বিশ্বের থ্রিজি বিশেষজ্ঞদের একটি বড় দল এই মুহূর্তে বাংলাদেশে অবস্থান করছে। গ্রামীণফোনের মূল কোম্পানি টেলিনরের অনেক দেশে থ্রিজি নয় শুধু ফোরজি সেবা পরিচালনারও অভিজ্ঞতা রয়েছে।’ গ্রামীণফোনের বেশ কিছু কর্মকর্তা নরওয়ে এবং সুইডেনে গিয়ে থ্রিজি বিষয়ে হাতে-কলমে শিক্ষা নিয়ে এসেছেন বলে জানান তিনি।
বিটিআরসির জুলাইয়ের হিসাব অনুযায়ী দেশে ১০ কোটি ৬৯ লাখ ৩৪ হাজার মোবাইল গ্রাহকের মধ্যে গ্রামীণের গ্রাহক চার কোটি ৪৬ লাখ ৬৬ হাজার। এর মধ্যে গ্রামীণের ইন্টারনেট সেবা নিচ্ছেন ৯০ লাখ গ্রাহক।
ঢাকার একটি হোটেলে গতকাল এক সংবাদ সম্মেলনে এ ঘোষণা দেন গ্রামীণফোনের প্রধান নির্বাহী কর্মকর্তা বিবেক সুদ। গ্রামীণফোনের প্রধান প্রযুক্তি কর্মকর্তা তানভির মোহাম্মদ, প্রধান করপোরেট অ্যাফেয়ার্স কর্মকর্তা মাহমুদ হোসেন এবং প্রধান যোগাযোগ কর্মকর্তা তাহমিদ আজিজুল হক এ সময় উপস্থিত ছিলেন।
সংবাদ সম্মেলনে আরও জানানো হয়, ঢাকা ও চট্টগ্রামের নির্বাচিত অঞ্চলের বাইরে ঢাকা শহর, গাজীপুর ও নারায়ণগঞ্জে থ্রিজি চালু করা হবে আগামী নভেম্বরের মধ্যে। পরের মাস ডিসেম্বরের মধ্যেই থ্রিজির আওতায় আসবে সাত বিভাগীয় শহরও। তবে সারা দেশ গ্রামীণের থ্রিজির আওতায় আসবে ২০১৪ সালের মার্চের মধ্যে।
গ্রামীণফোন গত রোববার বাংলাদেশ টেলিযোগাযোগ নিয়ন্ত্রণ কমিশন (বিটিআরসি) আয়োজিত নিলামে ১০ মেগাহার্টজ তরঙ্গ লাভ করে। এতে গ্রামীণফোনের ব্যয় হবে এক হাজার ৬৩২ কোটি টাকা।
সংবাদ সম্মেলনে জানানো হয়, থ্রিজির জন্য গ্রামীণফোনের আগে থেকেই প্রস্তুতি ছিল এবং অনাপত্তিপত্র (এনওসি) পেতে শিগগির তারা আবেদন করবে বিটিআরসিতে। যন্ত্রপাতিও দ্রুতই আনা হবে। গ্রামীণফোন এমন প্রস্তুতিও নিচ্ছে যাতে থ্রিজি সেবা নিতে গ্রাহকদের নতুন কোনো সিমকার্ড কিনতে না হয়।
তানভির মোহাম্মদ বলেন, ‘বিশ্বের থ্রিজি বিশেষজ্ঞদের একটি বড় দল এই মুহূর্তে বাংলাদেশে অবস্থান করছে। গ্রামীণফোনের মূল কোম্পানি টেলিনরের অনেক দেশে থ্রিজি নয় শুধু ফোরজি সেবা পরিচালনারও অভিজ্ঞতা রয়েছে।’ গ্রামীণফোনের বেশ কিছু কর্মকর্তা নরওয়ে এবং সুইডেনে গিয়ে থ্রিজি বিষয়ে হাতে-কলমে শিক্ষা নিয়ে এসেছেন বলে জানান তিনি।
বিটিআরসির জুলাইয়ের হিসাব অনুযায়ী দেশে ১০ কোটি ৬৯ লাখ ৩৪ হাজার মোবাইল গ্রাহকের মধ্যে গ্রামীণের গ্রাহক চার কোটি ৪৬ লাখ ৬৬ হাজার। এর মধ্যে গ্রামীণের ইন্টারনেট সেবা নিচ্ছেন ৯০ লাখ গ্রাহক।
Monday, September 9, 2013
অক্টোবরেই গ্রামীণফোনে থ্রিজি চালু
গ্রামীণফোনের প্রধান নির্বাহী কর্মকর্তা (সিইও) বিবেক সুদ সোমবার সোনারগাঁও হোটেলে আয়োজিত সংবাদ সম্মেলনে এ ঘোষণা দেন।
তিনি বলেন, আগামী মাসে ঢাকা শহরের বড় অংশ ছাড়াও দেশের বাণিজ্যিক রাজধানী চট্টগ্রামের আগ্রাবাদে থ্রিজি সেবা চালু হবে। এছাড়া গাজীপুর ও নারায়ণগঞ্জে নভেম্বরের মধ্যে ও ডিসেম্বরের মধ্যে ৭টি বিভাগীয় শহরে এবং আগামী বছরের মার্চে দেশের ৬৪টি জেলাতেই থ্রিজি সেবা চালু করা হবে।
থ্রিজি সেবা প্রসঙ্গে বিবেক সুদ বলেন, থ্রিজি সেবা গ্রামীণফোন এবং বাংলাদেশের জন্য এক নতুন অধ্যায়ের সূচনা। এদেশ তথ্যকেন্দ্রিক যুগের জন্য তৈরি হচ্ছে এবং সবার কাছে ইন্টারনেট পৌঁছে দিয়ে দেশকে এগিয়ে নিতে সাহায্য করাই গ্রামীণফোনের লক্ষ্য।
গ্রামীণফোন রোববার বাংলাদেশ টেলিযোগাযোগ নিয়ন্ত্রণ কমিশন (বিটিআরসি) আয়োজিত নিলামে ১০ মেগাহার্টজ স্পেকট্রাম (তরঙ্গ) লাভ করে। এই তরঙ্গ নিলামে অংশ নেওয়া অন্য অপারেটরদের দ্বিগুণ। গ্রামীণফোন ছাড়া রবি, এয়ারটেল ও বাংলালিংক থ্রিজি সেবা চালুর লাইসেন্স পেয়েছে। রাষ্ট্রীয় মোবাইল অপারেটর টেলিটক এরইমধ্যে পরীক্ষামূলকভাবে থ্রিজি সেবা চালু করেছে।
গ্রামীণফোনের প্রধান নির্বাহী জানান, তার অপারেটরের গ্রাহকদের একটি বড় অংশ থ্রিজি সেবা গ্রহণ করবে। থ্রিজিতে যেতে গ্রাহকদের যাতে হয়রানি না হয় সেজন্য তারা সিমলেস ট্রান্সফার চালু করবেন।
গ্রামীণফোনের চিফ টেকনোলজি অফিসার তানভির মোহাম্মদ বলেন, যেকোনো অপারেটরের আগেই তারা থ্রিজি সেবা চালু করছেন। এজন্য তারা অনেক আগে প্রস্তুতি নিয়ে রেখেছিলেন। এখন থ্রিজি যন্ত্রাংশ আনতে বিটিআরসি অনাপত্তি ও অন্যান্য অনুমোদন পাওয়ার সঙ্গে সঙ্গে তারা কাজ শুরু করবেন।
তিনি বলেন, ‘বিশ্বের থ্রিজি বিশেষজ্ঞদের একটি বড় অংশ এই মুহূর্তে বাংলাদেশে অবস্থান করছে। গ্রামীণফোনের মূল কোম্পানি টেলিনরের অনেক দেশে থ্রিজি সেবা পরিচালনার অভিজ্ঞতা রয়েছে। গ্রামীণফোনের বেশকিছু কর্মকর্তা নরওয়ে, সুইডেনে গিয়ে থ্রিজি বিষয়ে হাতে কলমে শিক্ষা নিয়ে এসেছে। সবমিলিয়ে আমরা ব্যাপক প্রস্তুতি নিয়েছেন।’ আশা করছি গ্রাহকদের সর্বোচ্চ সেবা দিতে সক্ষম হবো।
অক্টোবরের মধ্যে গ্রামীণের সীমিত থ্রিজি চালু হবে
গ্রামীণফোন
চলতি বছরের অক্টোবর মাসের প্রথমার্ধেই গ্রাহকদের জন্য থ্রিজি সেবা চালু
করবে গ্রামীণফোন। আজ সোমবার সোনারগাঁও হোটেলে আয়োজিত সংবাদ সম্মেলনে
গ্রামীণফোনের প্রধান নির্বাহী কর্মকর্তা (সিইও) বিবেক সুদ এ তথ্য জানান।
সংবাদ সম্মেলনে জানানো হয়, ঢাকা ও চট্টগ্রামের নির্বাচিত কিছু এলাকায় অক্টোবরের প্রথম দিকেই থ্রিজি চালু করবে মোবাইল ফোন প্রতিষ্ঠানটি। ঢাকা, নারায়ণগঞ্জ ও গাজীপুরকে এ সেবার আওতায় আনা হবে নভেম্বরের মধ্যে। ডিসেম্বরের মধ্যেই সাতটি বিভাগীয় শহরে এ সেবা চালু করা হবে।
গ্রামীণফোনের সিইও বিবেক সুদ বলেন, ‘থ্রিজি-গ্রামীণফোন’ বাংলাদেশের জন্য এক নতুন অধ্যায়ের সূচনা। সবার কাছে দ্রুততম সময়ে ইন্টারনেট পৌঁছে দিয়ে দেশকে এগিয়ে যেতে সাহায্য করাই আমাদের লক্ষ্য।’
সংবাদ সম্মেলনে জানানো হয়, ঢাকা ও চট্টগ্রামের নির্বাচিত কিছু এলাকায় অক্টোবরের প্রথম দিকেই থ্রিজি চালু করবে মোবাইল ফোন প্রতিষ্ঠানটি। ঢাকা, নারায়ণগঞ্জ ও গাজীপুরকে এ সেবার আওতায় আনা হবে নভেম্বরের মধ্যে। ডিসেম্বরের মধ্যেই সাতটি বিভাগীয় শহরে এ সেবা চালু করা হবে।
গ্রামীণফোনের সিইও বিবেক সুদ বলেন, ‘থ্রিজি-গ্রামীণফোন’ বাংলাদেশের জন্য এক নতুন অধ্যায়ের সূচনা। সবার কাছে দ্রুততম সময়ে ইন্টারনেট পৌঁছে দিয়ে দেশকে এগিয়ে যেতে সাহায্য করাই আমাদের লক্ষ্য।’
গ্রামীণফোনের বর্তমান সিমেই থ্রি জি
অক্টোবরের শুরুতেই থ্রি জি সেবা পেতে যাচ্ছেন গ্রামীণফোনের গ্রাহকরা এবং এজন্য সিম পরিবর্তন করতে হবে না।
সংবাদ সম্মেলন গ্রামীণফোনের প্রধান নির্বাহী কর্মকর্তা বিবেক সুদ বলেন, অক্টোবরের শুরুতে ঢাকা ও চট্টগ্রামের কিছু এলাকায় থ্রি জি সেবা চালু করার পর নভম্বেরে ঢাকা জেলার অন্যান্য অংশ, নারায়ণগঞ্জ ও গাজীপুরে তা সম্প্রসারিত হবে।
ডিসেম্বরের মধ্যে সাত বিভাগীয় শহরেই গ্রামীণফোনের থ্রি জি সেবা চালু করা সম্ভব হবে বলে আশা প্রকাশ করেন গ্রামীণফোনের নির্বাহী প্রধান। তিনি আশাবাদী, ২০১৪ সালের মার্চের মধ্যে সব জেলার গ্রাহকরা থ্রি জি সেবা পাবে।
গ্রামীণফোনের চিফ টেকনোলজি অফিসার তানভির মোহাম্মদ সংবাদ সম্মেলনে বলেন, বর্তমান গ্রাহকরা সিম পরিবর্তন না করেই থ্রি জি সুবিধা নিতে পারবেন।
গ্রামীণফোনের বর্তমান গ্রাহকরা থ্রি জি প্যাকেজ নিলেই থ্রি জি গ্রাহকে পরিণত হবেন। ফলে থ্রি জি সেবা পেতে গ্রাহকদের নতুন করে সিম কেনা বা পরিবর্তনের প্রয়োজনও হবে না।
গত বছরের অক্টোবরে রাষ্টায়ত্ত অপারেটর টেলিটক থ্রি জি সেবা চালুর পরপরই এর গ্রাহকদের সিম বন্ধ হয়ে যায়, এতে ভোগান্তিতে পড়ে ঢাকাসহ আশেপাশের টেলিটক গ্রাহকরা।
অবশ্য পরে অকার্যকর ওই সিম গ্রাহকসেবা কেন্দ্র থেকে বিনা খরচে বদলে নেয়ার সুযোগ পায় টে্লিটক গ্রাহকরা।
গ্রামীণফোন অনেক আগে থেকেই থ্রি জি সেবা চালুর কাজ করে আসছে বলে গ্রাহকরা থ্রি জি সেবায় যেতে চাইলে কোনো প্রকারের অসুবিধায় পড়বেন না, বলেন তানভির।
নিলামে বরাদ্দ পাওয়া তরঙ্গের টাকা আগামী ৩০ দিনের মধ্যে জমা দেয়ার নিয়ম রয়েছে। গ্রামীণফোন খুব দ্রুত টাকা জমা দিয়ে কিছু যন্ত্রপাতি আমদানির কিছুদিনের মধ্যেই থ্রি জি সেবা চালু করতে চায় বলে সংবাদ সম্মেলনে জানানো হয়।
সংবাদ সম্মেলনের পরপরই তরঙ্গ মূল্যের ৬০ শতাংশ অর্থ নিয়ন্ত্রক সংস্থা বিটিআরসিতে জমা দেয় গ্রামীণফোন।
বিটিআরসি ভাইস চেয়ারম্যান গিয়াসউদ্দিন আহমেদ বিকালে বিডিনিউজ টোয়েন্টিফোর ডটকমকে এই তথ্য জানান।
নিলাম চলাকালীন সময়ে ডলারের বিনিময় হার অনুযায়ী গ্রামীণফোনকে পরিশোধ করতে হবে প্রায় ১ হাজার ৬২৩ কোটি টাকা। এর ৬০ শতাংশ টাকা জমা দিল তারা।
থ্রি জি নীতিমালা অনুযায়ী নিলামে জয়ী মোবাইল ফোন অপারেটরদের প্রথম কিস্তিতে মোট টাকার ৬০ শতাংশ জমা দিতে হবে ৩০ দিনের মধ্যে। বাকি টাকা ১৮০ কর্মদিবসের মধ্যে পরিশোধ করতে হবে।
টাকা জমা দেয়ার ৭ থেকে ১০ দিনের মধ্যে লাইসেন্স দেয়া হবে বলে রোববার নিলাম অনুষ্ঠানে জানিয়েছিলেন বিটিআরসি চেয়ারম্যান সুনীল কান্তি বোস।
বিভিন্ন ধরনের গ্রাহকদের চাহিদা অনুযায়ী তাদের সাধ্যের মধ্যে বিভিন্ন প্যাকেজ চালুর পরিকল্পনা রয়েছে বলে বিবেক জানান।
থ্রি জি সেবা চালুর পর গ্রাহক সংখ্যা বাড়বে বলেও আশাবাদী তিনি। বিটিআরসির হিসাব অনুযায়ী, জুলাইয়ের শেষ পর্যন্ত গ্রামীণফোনের গ্রাহক সংখ্যা ছিল ৪ কোটি ৪৬ লাখ।
গ্রামীণফোনের পাশাপাশি দেশের অন্য তিন মোবাইল অপারেটর বাংলালিংক, রবি ও এয়ারটেল রোববার নিলামে অংশ নিয়ে পাঁচ মেগাহার্টজ করে থ্রি জি তরঙ্গ কিনেছে।
Sunday, September 8, 2013
থ্রিজি বরাদ্দ পেল গ্রামীণ, রবি, বাংলালিংক ও এয়ারটেল
টেলিটকের পর এবার থ্রিজি আনছে গ্রামীণ, রবি, বাংলালিংক ও এয়ারটেল।
সর্বোচ্চ ১০ মেগাহার্টজ তরঙ্গ বরাদ্দ পেয়েছে গ্রামীণফোন। আর ৫ মেগাহার্টজ
করে তরঙ্গ বরাদ্দ পয়েছে রবি, এয়ারটেল ও বাংলালিংক।
আজ রোববার বেলা ১১টায় রাজধানীর রূপসী বাংলা হোটেলে শুরু হয় থ্রিজি নিলাম। নিলামের প্রথম ধাপে ১০ মেগাহার্টজ তরঙ্গ বরাদ্দ পায় গ্রামীণফোন। দ্বিতীয় ধাপে ৫ মেগাহার্টজ করে তরঙ্গ বরাদ্দ পয়েছে রবি, এয়ারটেল ও বাংলালিক।
বাংলাদেশ টেলিযোগাযোগ নিয়ন্ত্রণ কমিশন (বিটিআরসি) ৪০ মেগাহার্টজ তরঙ্গ বরাদ্দের জন্য এ নিলাম ডেকেছে। নিলামে ২৫ মেগাহার্টজ তরঙ্গ বিক্রি হলেও এখন ১৫ মেগাহার্টজ অবিক্রীত রয়েছে।
নিলামে গ্রামীণফোন, রবি, বাংলালিংক ও এয়ারটেল অংশ নেয়। সিটিসেল নিলামে অংশ নেয়নি।
টেলিটক ২০১২ সালের অক্টোবর থেকে পরীক্ষামূলক থ্রিজি সেবা দিচ্ছে। টেলিটক এই নিলামে অংশ না নিলেও নিলামে ওঠা দাম তাদের পরিশোধ করতে হবে।
নীতিমালা অনুযায়ী, থ্রিজির সঙ্গে ফোরজি ও এলটিই নেটওয়ার্ক সার্ভিস দিতে পারবে মোবাইল ফোন অপারেটরগুলো। ১৫ বছরের জন্য হবে এই লাইসেন্স। প্রতি পাঁচ বছর পর এটি নবায়নের সুযোগ থাকবে।
থ্রিজি তরঙ্গ বরাদ্দের নিলামে অংশ নিতে অপারেটরগুলোর আবেদনের শেষ দিন ছিল ১২ আগস্ট।
থ্রিজি তরঙ্গ বরাদ্দের লাইসেন্স মাসুল ১৫ শতাংশ থেকে দুই দফায় কমিয়ে ৫ শতাংশ করে বিটিআরসি। এ ছাড়া বিটিআরসির সঙ্গে রাজস্ব আয় ভাগাভাগির (রেভিনিউ শেয়ারিং) ওপর নির্ধারিত ৫ শতাংশ মূল্য সংযোজন কর (মূসক) প্রত্যাহার করা হয়। এ বিষয়গুলো সুরাহা না হওয়া পর্যন্ত মোবাইল ফোন অপারেটরগুলো থ্রিজি নিলামে অংশ নেবে না বলে জানিয়ে আসছিল।
গত ১৮ আগস্ট বিটিআরসি আবেদনকারীদের তালিকা প্রকাশ করে। আর নিলাম-প্রক্রিয়া নিয়ে বিটিআরসির সঙ্গে অপারেটরগুলোর পরামর্শের দিন ছিল ১৯ আগস্ট। আগ্রহী প্রতিষ্ঠানগুলো নিরাপত্তা জামানত (আর্নেস্টমানি) জমা দেয় ২৬ আগস্ট।
আজ রোববার বেলা ১১টায় রাজধানীর রূপসী বাংলা হোটেলে শুরু হয় থ্রিজি নিলাম। নিলামের প্রথম ধাপে ১০ মেগাহার্টজ তরঙ্গ বরাদ্দ পায় গ্রামীণফোন। দ্বিতীয় ধাপে ৫ মেগাহার্টজ করে তরঙ্গ বরাদ্দ পয়েছে রবি, এয়ারটেল ও বাংলালিক।
বাংলাদেশ টেলিযোগাযোগ নিয়ন্ত্রণ কমিশন (বিটিআরসি) ৪০ মেগাহার্টজ তরঙ্গ বরাদ্দের জন্য এ নিলাম ডেকেছে। নিলামে ২৫ মেগাহার্টজ তরঙ্গ বিক্রি হলেও এখন ১৫ মেগাহার্টজ অবিক্রীত রয়েছে।
নিলামে গ্রামীণফোন, রবি, বাংলালিংক ও এয়ারটেল অংশ নেয়। সিটিসেল নিলামে অংশ নেয়নি।
টেলিটক ২০১২ সালের অক্টোবর থেকে পরীক্ষামূলক থ্রিজি সেবা দিচ্ছে। টেলিটক এই নিলামে অংশ না নিলেও নিলামে ওঠা দাম তাদের পরিশোধ করতে হবে।
নীতিমালা অনুযায়ী, থ্রিজির সঙ্গে ফোরজি ও এলটিই নেটওয়ার্ক সার্ভিস দিতে পারবে মোবাইল ফোন অপারেটরগুলো। ১৫ বছরের জন্য হবে এই লাইসেন্স। প্রতি পাঁচ বছর পর এটি নবায়নের সুযোগ থাকবে।
থ্রিজি তরঙ্গ বরাদ্দের নিলামে অংশ নিতে অপারেটরগুলোর আবেদনের শেষ দিন ছিল ১২ আগস্ট।
থ্রিজি তরঙ্গ বরাদ্দের লাইসেন্স মাসুল ১৫ শতাংশ থেকে দুই দফায় কমিয়ে ৫ শতাংশ করে বিটিআরসি। এ ছাড়া বিটিআরসির সঙ্গে রাজস্ব আয় ভাগাভাগির (রেভিনিউ শেয়ারিং) ওপর নির্ধারিত ৫ শতাংশ মূল্য সংযোজন কর (মূসক) প্রত্যাহার করা হয়। এ বিষয়গুলো সুরাহা না হওয়া পর্যন্ত মোবাইল ফোন অপারেটরগুলো থ্রিজি নিলামে অংশ নেবে না বলে জানিয়ে আসছিল।
গত ১৮ আগস্ট বিটিআরসি আবেদনকারীদের তালিকা প্রকাশ করে। আর নিলাম-প্রক্রিয়া নিয়ে বিটিআরসির সঙ্গে অপারেটরগুলোর পরামর্শের দিন ছিল ১৯ আগস্ট। আগ্রহী প্রতিষ্ঠানগুলো নিরাপত্তা জামানত (আর্নেস্টমানি) জমা দেয় ২৬ আগস্ট।
Saturday, September 7, 2013
আগামীকাল বাংলাদেশে উন্মুক্ত হচ্ছে থ্রিজি
আগামীকাল রোববার নিলামের মাধ্যমে বাংলাদেশে উন্মুক্ত হচ্ছে বহু প্রত্যাশিত
তৃতীয় প্রজন্মের (থ্রিজি) মোবাইলফোন সার্ভিস। যদিও গত বছরের অক্টোবর থেকে
পরীক্ষামূলক থ্রিজি সেবা দিচ্ছে একমাত্র রাষ্ট্রীয় মোবাইল ফোন অপারেটর
টেলিটক।
বাংলাদেশের ইতিহাসে সবচেয়ে বড় এই নিলাম অনুষ্ঠিত হবে রোববার। এই নিলামে অন্তত পাঁচ হাজার কোটি টাকার স্পেকট্রাম বরাদ্দ দেয়া হবে চারটি মোবাইলফোন অপারেটরকে।
তবে অপারেটররা বেশি স্পেকট্রাম নিলে টাকার অংক ছয় হাজার কোটি টাকা ছাড়িয়ে যেতে পারে। আর টেলিটককে ইতিমধ্যে যে স্পেকট্রাম দেয়া হয়েছে, তার দাম ভ্যাটসহ প্রায় দুই হাজার কোটি টাকা।
3G
টেলিটক এই নিলামে অংশ না নিলেও নিলামে ওঠা দাম তাদের পরিশোধ করতে হবে। হোটেল রূপসী বাংলায় অনুষ্ঠিত হবে উন্মুক্ত এই নিলাম। এতে অংশ নেবে গ্রামীণফোন, বাংলালিংক, রবি ও এয়ারটেল।
গত পাঁচ বছর ধরে থ্রিজি-র নিলাম করার চেষ্টা করে আসছে বাংলাদেশ টেলিযোগাযোগ নিয়ন্ত্রণ কমিশন (বিটিআরসি)। ২০০৮ সালে গাইডলাইন তৈরির পর ২০০৯ সালের জানুয়ারিতে এই নিলাম অনুষ্ঠিত হওয়ার কথা ছিল।
কিন্তু তা পেছাতে পেছাতে চলতি বছরের সেপ্টেম্বরে এসে ঠেকেছে। তারপরও থ্রিজি উন্মুক্ত হওয়ায় খুশি মোবাইলফোন অপারেটর ও গ্রাহকরা। থ্রিজিতে সবচেয়ে বেশি সুবিধা মিলবে ইন্টারনেট সেবায়। গতি বাড়বে কয়েকগুণ।
আশপাশের দেশ ভারত, পাকিস্তান ও শ্রীলঙ্কায় ইতিমধ্যে থ্রিজি সার্ভিস শুরু হয়েছে।
নীতিমালা অনুযায়ী থ্রিজির সঙ্গে ফোরজি ও এলটিই সার্ভিস দিতে পারবে মোবাইলফোন অপারেটররা। তার জন্য এখনই তাদের স্পেকট্রাম নিতে হবে। কারণ ফোরজি ও এলটিই-র জন্য নতুন করে স্পেকট্রাম বরাদ্দ দেবে না বিটিআরসি।
একটি বিদেশী প্রতিষ্ঠান ও রাষ্ট্রীয় অপারেটর টেলিটকসহ পাঁচটি প্রতিষ্ঠানকে থ্রিজির লাইসেন্স দেয়ার সিদ্ধান্ত নেয় বিটিআরসি। কিন্তু কোনো বিদেশী প্রতিষ্ঠান আসতে আগ্রহ না দেখানোয় গাইডলাইন সংশোধন করে।
সেই জায়গায় বর্তমানে বাংলাদেশে সেবা দেয়া অপর একটি প্রতিষ্ঠানকে লাইসেন্স দেয়ার সিদ্ধান্ত নেয়া হয়। বাংলাদেশে বর্তমানে রাষ্ট্রীয় অপারেটর টেলিটকসহ ছয়টি অপারেটর সেবা দিচ্ছে।
এরমধ্যে এখন লাইসেন্স পাচ্ছে পাঁচটি প্রতিষ্ঠান। শুধুমাত্র সিটিসেল থ্রিজির লাইসেন্স পাচ্ছে না। তারা নিলামে অংশ নিতে আগ্রহ দেখালেও শেষ পর্যন্ত জামানতের টাকা জমা দেয়নি। ফলে নিলামে তারা অংশ নিতে পারছে না।
থ্রিজির এই নিলামে অংশ নিচ্ছে চারটি মোবাইলফোন অপারেটর। প্রত্যেকেই লাইসেন্স পাবে। তাহলে নিলাম কার্যত আনুষ্ঠানিকতা কি না – এমন প্রশ্নের জবাবে বিটিআরসি চেয়ারম্যান সুনীল কান্তি বোস বলেন, নিলামে প্রতিযোগিতা হবে।
কারণ অপারেটরদের ফোরজি ও এলটিই-র জন্য এখনই স্পেকট্রাম নিতে হবে। হাতে আছে মাত্র ৪০ মেগাহার্টস স্পেকট্রাম। এখন না নিলে নতুন করে আর তাদের স্পেকট্রাম দেয়া হবে না। তাছাড়া নিলামে অপারেটরদের অন্তত একটি ডাক দিতেই হবে।
তাতে প্রতি মেগাহার্টজ স্পেকট্রাম ২০ মিলিয়ন ডলারের সঙ্গে অন্তত এক মিলিয়ন ডলার যোগ হবে। কারণ এক মিলিয়নের কম ডাকার কোনো সুযোগ নেই।
বিটিআরসি চেয়ারম্যানের মতে, গাইডলাইন অনুযায়ী সর্বনিম্ন দাম প্রতি মেগাহার্টজ ২০ মিলিয়ন বা দুই কোটি ডলার ধরা হয়েছে তা একেবারে কম নয়। তাই নিলাম সফল হবে বলেই মনে করেন তিনি।
থ্রিজির নীতিমালা অনুযায়ী নিলামে অংশ নিতে প্রতি মেগাহার্টজ স্পেকট্রামের (তরঙ্গ) ফ্লোর প্রাইস (সর্বনিম্ন মূল্য) নির্ধারণ করা হয়েছে দুই কোটি মার্কিন ডলার। আবেদনপত্র ফি পাঁচ লাখ টাকা।
লাইসেন্স নিতে ১০ কোটি টাকা, আর বার্ষিক লাইসেন্স ফি পাঁচ কোটি টাকা। নিলামে বিজয়ী প্রতিষ্ঠানকে মোট তরঙ্গ ফি-র ৬০ শতাংশ ৩০ কার্যদিবস ও ৪০ শতাংশ পরবর্তী ১৮০ কার্যদিবসের মধ্যে জমা দিতে হবে।
১৫ বছরের জন্য দেয়া হবে এই লাইসেন্স। পরবর্তী সময়ে প্রতি পাঁচ বছরের জন্য নবায়নের সুযোগ থাকবে। আয়ের ৫ দশমিক ৫ শতাংশ বিটিআরসিকে জমা দিতে হবে। সোশাল অবলিগেশন ফি ধরা হয়েছে প্রতিষ্ঠানের নিরীক্ষিত মোট আয়ের এক শতাংশ।
জানা গেছে, থ্রিজি সার্ভিসের জন্য প্রত্যেক অপারেটরকে কমপক্ষে ৫ মেগাহার্টজ স্পেকট্রাম নিতে হবে। কেউ চাইলে বেশিও নিতে পারেন। ইতিমধ্যে টেলিটককে থ্রিজির জন্য ১০ মেগাহার্টজ স্পেকট্রাম বরাদ্দ দেয়া হয়েছে।
এখনো বিটিআরসির হাতে রয়েছে ৪০ মেগাহার্টজ স্পেকট্রাম। এক ডাকেও যদি অপারেটররা স্পেকট্রাম পান, তাহলে প্রতি মেগাহার্টজের দাম হবে ২১ মিলিয়ন বা দুই কোটি ১০ লাখ ডলার।
বাংলাদেশী টাকায় ১৬৮ কোটি (এক ডলার ৮০ টাকা হিসেবে) টাকা। ৪০ মেগাহার্টস স্পেকট্রামই যদি অপারেটররা নিয়ে নেয় তাহলে এই হিসেবে বিটিআরসি পাবে ৬ হাজার ৭২০ কোটি টাকা। এর সঙ্গে ৫ শতাংশ ভ্যাট রয়েছে।
এই দামে টেলিটককেও দিতে হবে ভ্যাট ছাড়া এক হাজার ৬৮০ কোটি টাকা।
এর আগে গত ২৯ আগস্ট জামানত হিসেবে চারটি মোবাইলফোন অপারেটর ৬২২ কোটি টাকা জমা দিয়েছে। সব মিলিয়ে রোববার সাত থেকে আট হাজার কোটি টাকার নিলাম অনুষ্ঠিত হবে, যা বাংলাদেশের ইতিহাসে সবচেয়ে বড় নিলাম।
বাংলাদেশের ইতিহাসে সবচেয়ে বড় এই নিলাম অনুষ্ঠিত হবে রোববার। এই নিলামে অন্তত পাঁচ হাজার কোটি টাকার স্পেকট্রাম বরাদ্দ দেয়া হবে চারটি মোবাইলফোন অপারেটরকে।
তবে অপারেটররা বেশি স্পেকট্রাম নিলে টাকার অংক ছয় হাজার কোটি টাকা ছাড়িয়ে যেতে পারে। আর টেলিটককে ইতিমধ্যে যে স্পেকট্রাম দেয়া হয়েছে, তার দাম ভ্যাটসহ প্রায় দুই হাজার কোটি টাকা।
3G
টেলিটক এই নিলামে অংশ না নিলেও নিলামে ওঠা দাম তাদের পরিশোধ করতে হবে। হোটেল রূপসী বাংলায় অনুষ্ঠিত হবে উন্মুক্ত এই নিলাম। এতে অংশ নেবে গ্রামীণফোন, বাংলালিংক, রবি ও এয়ারটেল।
গত পাঁচ বছর ধরে থ্রিজি-র নিলাম করার চেষ্টা করে আসছে বাংলাদেশ টেলিযোগাযোগ নিয়ন্ত্রণ কমিশন (বিটিআরসি)। ২০০৮ সালে গাইডলাইন তৈরির পর ২০০৯ সালের জানুয়ারিতে এই নিলাম অনুষ্ঠিত হওয়ার কথা ছিল।
কিন্তু তা পেছাতে পেছাতে চলতি বছরের সেপ্টেম্বরে এসে ঠেকেছে। তারপরও থ্রিজি উন্মুক্ত হওয়ায় খুশি মোবাইলফোন অপারেটর ও গ্রাহকরা। থ্রিজিতে সবচেয়ে বেশি সুবিধা মিলবে ইন্টারনেট সেবায়। গতি বাড়বে কয়েকগুণ।
আশপাশের দেশ ভারত, পাকিস্তান ও শ্রীলঙ্কায় ইতিমধ্যে থ্রিজি সার্ভিস শুরু হয়েছে।
নীতিমালা অনুযায়ী থ্রিজির সঙ্গে ফোরজি ও এলটিই সার্ভিস দিতে পারবে মোবাইলফোন অপারেটররা। তার জন্য এখনই তাদের স্পেকট্রাম নিতে হবে। কারণ ফোরজি ও এলটিই-র জন্য নতুন করে স্পেকট্রাম বরাদ্দ দেবে না বিটিআরসি।
একটি বিদেশী প্রতিষ্ঠান ও রাষ্ট্রীয় অপারেটর টেলিটকসহ পাঁচটি প্রতিষ্ঠানকে থ্রিজির লাইসেন্স দেয়ার সিদ্ধান্ত নেয় বিটিআরসি। কিন্তু কোনো বিদেশী প্রতিষ্ঠান আসতে আগ্রহ না দেখানোয় গাইডলাইন সংশোধন করে।
সেই জায়গায় বর্তমানে বাংলাদেশে সেবা দেয়া অপর একটি প্রতিষ্ঠানকে লাইসেন্স দেয়ার সিদ্ধান্ত নেয়া হয়। বাংলাদেশে বর্তমানে রাষ্ট্রীয় অপারেটর টেলিটকসহ ছয়টি অপারেটর সেবা দিচ্ছে।
এরমধ্যে এখন লাইসেন্স পাচ্ছে পাঁচটি প্রতিষ্ঠান। শুধুমাত্র সিটিসেল থ্রিজির লাইসেন্স পাচ্ছে না। তারা নিলামে অংশ নিতে আগ্রহ দেখালেও শেষ পর্যন্ত জামানতের টাকা জমা দেয়নি। ফলে নিলামে তারা অংশ নিতে পারছে না।
থ্রিজির এই নিলামে অংশ নিচ্ছে চারটি মোবাইলফোন অপারেটর। প্রত্যেকেই লাইসেন্স পাবে। তাহলে নিলাম কার্যত আনুষ্ঠানিকতা কি না – এমন প্রশ্নের জবাবে বিটিআরসি চেয়ারম্যান সুনীল কান্তি বোস বলেন, নিলামে প্রতিযোগিতা হবে।
কারণ অপারেটরদের ফোরজি ও এলটিই-র জন্য এখনই স্পেকট্রাম নিতে হবে। হাতে আছে মাত্র ৪০ মেগাহার্টস স্পেকট্রাম। এখন না নিলে নতুন করে আর তাদের স্পেকট্রাম দেয়া হবে না। তাছাড়া নিলামে অপারেটরদের অন্তত একটি ডাক দিতেই হবে।
তাতে প্রতি মেগাহার্টজ স্পেকট্রাম ২০ মিলিয়ন ডলারের সঙ্গে অন্তত এক মিলিয়ন ডলার যোগ হবে। কারণ এক মিলিয়নের কম ডাকার কোনো সুযোগ নেই।
বিটিআরসি চেয়ারম্যানের মতে, গাইডলাইন অনুযায়ী সর্বনিম্ন দাম প্রতি মেগাহার্টজ ২০ মিলিয়ন বা দুই কোটি ডলার ধরা হয়েছে তা একেবারে কম নয়। তাই নিলাম সফল হবে বলেই মনে করেন তিনি।
থ্রিজির নীতিমালা অনুযায়ী নিলামে অংশ নিতে প্রতি মেগাহার্টজ স্পেকট্রামের (তরঙ্গ) ফ্লোর প্রাইস (সর্বনিম্ন মূল্য) নির্ধারণ করা হয়েছে দুই কোটি মার্কিন ডলার। আবেদনপত্র ফি পাঁচ লাখ টাকা।
লাইসেন্স নিতে ১০ কোটি টাকা, আর বার্ষিক লাইসেন্স ফি পাঁচ কোটি টাকা। নিলামে বিজয়ী প্রতিষ্ঠানকে মোট তরঙ্গ ফি-র ৬০ শতাংশ ৩০ কার্যদিবস ও ৪০ শতাংশ পরবর্তী ১৮০ কার্যদিবসের মধ্যে জমা দিতে হবে।
১৫ বছরের জন্য দেয়া হবে এই লাইসেন্স। পরবর্তী সময়ে প্রতি পাঁচ বছরের জন্য নবায়নের সুযোগ থাকবে। আয়ের ৫ দশমিক ৫ শতাংশ বিটিআরসিকে জমা দিতে হবে। সোশাল অবলিগেশন ফি ধরা হয়েছে প্রতিষ্ঠানের নিরীক্ষিত মোট আয়ের এক শতাংশ।
জানা গেছে, থ্রিজি সার্ভিসের জন্য প্রত্যেক অপারেটরকে কমপক্ষে ৫ মেগাহার্টজ স্পেকট্রাম নিতে হবে। কেউ চাইলে বেশিও নিতে পারেন। ইতিমধ্যে টেলিটককে থ্রিজির জন্য ১০ মেগাহার্টজ স্পেকট্রাম বরাদ্দ দেয়া হয়েছে।
এখনো বিটিআরসির হাতে রয়েছে ৪০ মেগাহার্টজ স্পেকট্রাম। এক ডাকেও যদি অপারেটররা স্পেকট্রাম পান, তাহলে প্রতি মেগাহার্টজের দাম হবে ২১ মিলিয়ন বা দুই কোটি ১০ লাখ ডলার।
বাংলাদেশী টাকায় ১৬৮ কোটি (এক ডলার ৮০ টাকা হিসেবে) টাকা। ৪০ মেগাহার্টস স্পেকট্রামই যদি অপারেটররা নিয়ে নেয় তাহলে এই হিসেবে বিটিআরসি পাবে ৬ হাজার ৭২০ কোটি টাকা। এর সঙ্গে ৫ শতাংশ ভ্যাট রয়েছে।
এই দামে টেলিটককেও দিতে হবে ভ্যাট ছাড়া এক হাজার ৬৮০ কোটি টাকা।
এর আগে গত ২৯ আগস্ট জামানত হিসেবে চারটি মোবাইলফোন অপারেটর ৬২২ কোটি টাকা জমা দিয়েছে। সব মিলিয়ে রোববার সাত থেকে আট হাজার কোটি টাকার নিলাম অনুষ্ঠিত হবে, যা বাংলাদেশের ইতিহাসে সবচেয়ে বড় নিলাম।
Subscribe to:
Posts (Atom)