ঢাকার
পাশাপশি চট্টগ্রামেও আগামী ১০ অক্টোবরের মধ্যে থ্রি জি‘র(তৃতীয় প্রজন্ম)
সেবা চালু করবে দেশের বৃহৎ মোবাইল ফোন অপারেটর গ্রামীণ ফোন। এছাড়া ২০১৪
সালের মার্চের মধ্যে সারাদেশের মানুষ এ সেবা পাবে। পুরনো সিমেই গ্রাহকরা এ
সেবা পাবে বলে নিশ্চিত করেছে গ্রামীণ ফোন কর্তৃপক্ষ ।
সোমবার দুপুরে নগরীর একটি হোটেলে আয়োজিত সংবাদ সম্মেলনে এসব তথ্য জানান গ্রামীণফোনের চিফ মাকের্টিং অফিসার অ্যালান বনকে। এসময় উপস্থিত ছিলেন- কর্পোরেট অ্যাফেয়ার্স অফিসার মাহমুদ হোসেন, হেড অফ কর্পোরেট কমিউনিকেশনস তাহমীদ আজিজুল হক।
সংবাদ সম্মেলনে অ্যালান বলেন, গ্রামীণ ফোনের জন্য চট্টগ্রামের মার্কেট অত্যন্ত গুরুত্বপূর্ণ। বাংলাদেশের বাণিজ্যিক রাজধানী হিসেবে এ গুরুত্ব আমরা বুঝি তাই ঢাকার পাশাপাশি চট্টগ্রামে আগামী মাসের মধ্যে থ্রি জি সেবা চালু করা হবে। এর মাধ্যমে চট্টগ্রামের গ্রামীণ ফোনের গ্রাহকরা তথ্যপ্রযুক্তির দিক দিয়ে আরো একধাপ এগিয়ে যাবে।
থ্রিজি সুবিধা বর্ণনা করে অ্যালান বলেন, পুরনো সিমেই গ্রাহকরা এ সেবা পাবে। কিন্তু থ্রিজি সাপোর্ট করে এমন হ্যান্ডসেট হতে হবে। থ্রিজি ব্যবহারকারীরা দ্রুত গতির ইন্টারনেট, লাইভ টিভি, বিভিন্ন লাইফ স্টাইল অ্যাপস, ভিডিও কল, মুভি স্ট্রিম, অনলাইন লাইভ গেমস, মিউজিক স্ট্রিম এ সুবিধাগুলো পাবে।
অ্যালান বলেন, বিভিন্ন মুল্যের ৪টি প্যাকেজে গ্রাহকরা এ সেবা ক্রয় করতে পারবে। গ্রাহকরা দু’হাজার টাকার মধ্যে থ্রিজি মডেম ও ৪ হাজার ৫’শ টাকার মধ্যে স্মার্টফোন পাবে। এছাড়া ২০০৯ সালের পর যেসব মডেম বাজারে ছাড়া হয়েছে সেসব মডেম থ্রিজি সাপোর্ট করবে।
অ্যালান বলেন, অক্টোবরের ১০-১৫ তারিখের মধ্যে আগ্রাবাদ, ১৪ নভেম্বর খুলশী, ২৪ ডিসেম্বর পাহাড়তলী ও কক্সবাজার, ২৬ ডিসেম্বর কোতোয়ালী, ২৯ ডিসেম্বর হালিশহর, সিইপিজেড, পতেঙ্গা, চট্টগ্রাম বিশ্ববিদ্যালয় ও চুয়েট থ্রিজি’র আওতায় আসবে। এছাড়া ৭টি বিভাগীয় শহরে আগামী ডিসেম্বরের মধ্যে থ্রিজি সেবা চালু করা হবে। ২০১৪ সালের মার্চের মধ্যে ৬৪টি জেলা থ্রিজির আওতায় চলে আসবে।
হেড অফ কর্পোরেট কমিউনিকেশনস তাহমীদ আজিজুল হক বলেন, গ্রামীন ফোনের বৃহত্তম শেয়ার হোল্ডার টেলিনর গ্রুপ। এশিয়া ও ইউরোপের অনেক মার্কেটে কোটি কোটি গ্রাহক থ্রিজি ও ফোর জি সেবা দেওয়ার অভিজ্ঞতা রয়েছে। টেলিনরের অভিজ্ঞতা ও দক্ষতা গ্রামীন ফোনকে তার গ্রাহকদের মানসম্পন্ন সেবা দিতে সহায়তা করবে।
কর্পোরেট অ্যাফেয়ার্স অফিসার মাহমুদ হোসেন বলেন, আগামী কোরবানির ঈদের আগেই চট্টগ্রামের গ্রাহকরা থ্রিজি সেবা পাবে। আগ্রাবাদ দিয়ে শুরু হবে ডিসেম্বরের মধ্যে পুরো চট্টগ্রামে থ্রিজি’র কাজ শেষ হবে। গ্রামীণ ফোন যে উচ্চমানের নেটওয়ার্ক ও সেবার জন্য পরিচিত থ্রিজির ক্ষেত্রে সেই মান বজায় রাখতে প্রতিশ্রুতিবদ্ধ। এছাড়া গ্রাহকের উচ্চমানের সেবা নিশ্চিত করতে অন্যান্য অপারেটরগুলো যেখানে ৫ মেগাহাটর্জ তরঙ্গ কিনেছে সেখানে গ্রামীন নিয়েছে ১০ মেগাহাটর্জ।
সংবাদ সম্মেলনে চট্টগ্রামের বিভিন্ন সামাজিক কাজে গ্রামীণ ফোনের সংশ্লিষ্টতার কথা তুলে ধরে সামনে আরো বেশি সুযোগ সুবিধা নিয়ে চট্টগ্রামের গ্রাহকদের কাছে হাজির হওয়ার কথা জানান মোবাইল ফোন অপারেটরটির কর্মকর্তারা।
সোমবার দুপুরে নগরীর একটি হোটেলে আয়োজিত সংবাদ সম্মেলনে এসব তথ্য জানান গ্রামীণফোনের চিফ মাকের্টিং অফিসার অ্যালান বনকে। এসময় উপস্থিত ছিলেন- কর্পোরেট অ্যাফেয়ার্স অফিসার মাহমুদ হোসেন, হেড অফ কর্পোরেট কমিউনিকেশনস তাহমীদ আজিজুল হক।
সংবাদ সম্মেলনে অ্যালান বলেন, গ্রামীণ ফোনের জন্য চট্টগ্রামের মার্কেট অত্যন্ত গুরুত্বপূর্ণ। বাংলাদেশের বাণিজ্যিক রাজধানী হিসেবে এ গুরুত্ব আমরা বুঝি তাই ঢাকার পাশাপাশি চট্টগ্রামে আগামী মাসের মধ্যে থ্রি জি সেবা চালু করা হবে। এর মাধ্যমে চট্টগ্রামের গ্রামীণ ফোনের গ্রাহকরা তথ্যপ্রযুক্তির দিক দিয়ে আরো একধাপ এগিয়ে যাবে।
থ্রিজি সুবিধা বর্ণনা করে অ্যালান বলেন, পুরনো সিমেই গ্রাহকরা এ সেবা পাবে। কিন্তু থ্রিজি সাপোর্ট করে এমন হ্যান্ডসেট হতে হবে। থ্রিজি ব্যবহারকারীরা দ্রুত গতির ইন্টারনেট, লাইভ টিভি, বিভিন্ন লাইফ স্টাইল অ্যাপস, ভিডিও কল, মুভি স্ট্রিম, অনলাইন লাইভ গেমস, মিউজিক স্ট্রিম এ সুবিধাগুলো পাবে।
অ্যালান বলেন, বিভিন্ন মুল্যের ৪টি প্যাকেজে গ্রাহকরা এ সেবা ক্রয় করতে পারবে। গ্রাহকরা দু’হাজার টাকার মধ্যে থ্রিজি মডেম ও ৪ হাজার ৫’শ টাকার মধ্যে স্মার্টফোন পাবে। এছাড়া ২০০৯ সালের পর যেসব মডেম বাজারে ছাড়া হয়েছে সেসব মডেম থ্রিজি সাপোর্ট করবে।
অ্যালান বলেন, অক্টোবরের ১০-১৫ তারিখের মধ্যে আগ্রাবাদ, ১৪ নভেম্বর খুলশী, ২৪ ডিসেম্বর পাহাড়তলী ও কক্সবাজার, ২৬ ডিসেম্বর কোতোয়ালী, ২৯ ডিসেম্বর হালিশহর, সিইপিজেড, পতেঙ্গা, চট্টগ্রাম বিশ্ববিদ্যালয় ও চুয়েট থ্রিজি’র আওতায় আসবে। এছাড়া ৭টি বিভাগীয় শহরে আগামী ডিসেম্বরের মধ্যে থ্রিজি সেবা চালু করা হবে। ২০১৪ সালের মার্চের মধ্যে ৬৪টি জেলা থ্রিজির আওতায় চলে আসবে।
হেড অফ কর্পোরেট কমিউনিকেশনস তাহমীদ আজিজুল হক বলেন, গ্রামীন ফোনের বৃহত্তম শেয়ার হোল্ডার টেলিনর গ্রুপ। এশিয়া ও ইউরোপের অনেক মার্কেটে কোটি কোটি গ্রাহক থ্রিজি ও ফোর জি সেবা দেওয়ার অভিজ্ঞতা রয়েছে। টেলিনরের অভিজ্ঞতা ও দক্ষতা গ্রামীন ফোনকে তার গ্রাহকদের মানসম্পন্ন সেবা দিতে সহায়তা করবে।
কর্পোরেট অ্যাফেয়ার্স অফিসার মাহমুদ হোসেন বলেন, আগামী কোরবানির ঈদের আগেই চট্টগ্রামের গ্রাহকরা থ্রিজি সেবা পাবে। আগ্রাবাদ দিয়ে শুরু হবে ডিসেম্বরের মধ্যে পুরো চট্টগ্রামে থ্রিজি’র কাজ শেষ হবে। গ্রামীণ ফোন যে উচ্চমানের নেটওয়ার্ক ও সেবার জন্য পরিচিত থ্রিজির ক্ষেত্রে সেই মান বজায় রাখতে প্রতিশ্রুতিবদ্ধ। এছাড়া গ্রাহকের উচ্চমানের সেবা নিশ্চিত করতে অন্যান্য অপারেটরগুলো যেখানে ৫ মেগাহাটর্জ তরঙ্গ কিনেছে সেখানে গ্রামীন নিয়েছে ১০ মেগাহাটর্জ।
সংবাদ সম্মেলনে চট্টগ্রামের বিভিন্ন সামাজিক কাজে গ্রামীণ ফোনের সংশ্লিষ্টতার কথা তুলে ধরে সামনে আরো বেশি সুযোগ সুবিধা নিয়ে চট্টগ্রামের গ্রাহকদের কাছে হাজির হওয়ার কথা জানান মোবাইল ফোন অপারেটরটির কর্মকর্তারা।
No comments:
Post a Comment