দেশের
শীর্ষ মোবাইলফোন অপারেটর গ্রামীণফোন আগামী অক্টোবর মাসে আনুষ্ঠানিক থ্রিজি
সেবা চালু করবে। তবে একটি বিশ্বস্ত সূত্রে জানা গেছে, চমক দেখানোর জন্য
চলতি মাসের ২৯ তারিখেই ‘সফট লঞ্চিং’ বা সীমিত পরিসরে কয়েকটি নির্বাচিত
এলাকায় থ্রিজি সেবা চালু করবে প্রতিষ্ঠানটি।
সূত্রটি বলছে, সবার আগে সেপ্টেম্বরে থ্রিজি সেবা চালু করা হলেও মূল বাণিজ্যিক কার্যক্রম শুরু হবে আগামী অক্টোবর মাসে। আর আগামী ২০১৪ সালের মার্চের মধ্যে সারাদেশে থ্রিজি সেবা ছড়িয়ে দিতে সক্ষম হবে গ্রামীণফোন।
জানা গেছে, প্রথম পর্যায়ে গ্রামীণফোনের নিজস্ব কার্যালয়, বারিধারা, বসুন্ধরা ও গুলশান এলাকায় থ্রিজি সেবা চালু করবে প্রতিষ্ঠানটি।
চলতি সপ্তাহেই সংশ্লিষ্ট এলাকার টাওয়ারগুলোতে রেডিও কার্ড বসানো শুরু হবে। সেগুলোর পরীক্ষা-নিরীক্ষাও চলবে সমানতালে।
অক্টোবরের শুরুতে চট্টগ্রাম ও ঢাকার আরও কিছু এলাকায় থ্রিজি সেবা চালু হবে। নভেম্বরে ঢাকা জেলার অন্যান্য অংশ, নারায়ণগঞ্জ ও গাজীপুরে তা সম্প্রসারিত হবে।
ডিসেম্বরে সাত বিভাগীয় শহরে গ্রামীণফোনের থ্রিজি সেবা চালু করা সম্ভব হবে। আর ২০১৪ সালের মার্চের মধ্যে সব জেলার গ্রাহকরা থ্রিজি সেবা পাবে।
সম্প্রতি সাংবাদিক সম্মেলনে বিবেক সুদ জানান, অক্টোবরের শুরুতে ঢাকা ও চট্টগ্রামের কিছু এলাকায় থ্রিজি সেবা চালু করার পর নভম্বেরে ঢাকা জেলার অন্যান্য অংশ, নারায়ণগঞ্জ ও গাজীপুরে যাবে গ্রামীণফোন।
আর ডিসেম্বরের মধ্যে সাত বিভাগীয় শহরেই গ্রামীণফোনের থ্রিজি সেবা চালু করা সম্ভব হবে বলে আশা প্রকাশ করেন বিবেক।
বিবেক সুদ বলেন, “থ্রিজি সেবা গ্রামীণফোন এবং বাংলাদেশের জন্য এক নতুন অধ্যায়ের সূচনা করল। একই সঙ্গে দেশ প্রবেশ করছে তথ্যকেন্দ্রিক যুগে।”
এসময় থ্রিজি সেবা গ্রহণে গ্রাহকরা যাতে হয়রানির শিকার না হন সেজন্য তারা সিমলেস ট্রান্সফার চালু করবেন বলে জানান বিবেক সুদ।
এ সময় গ্রামীণফোনের চিফ টেকনোলজি অফিসার তানভির মোহাম্মদ বলেন, যেকোনো অপারেটরের আগেই তারা থ্রিজি সেবা চালু করছেন। এজন্য তারা অনেক আগে প্রস্তুতি নিয়ে রেখেছিলেন।
তিনি বলেন, “বিশ্বের থ্রিজি বিশেষজ্ঞদের একটি বড় অংশ এই মুহূর্তে বাংলাদেশে অবস্থান করছে।
গ্রামীণফোনের মূল কোম্পানি টেলিনরের অনেক দেশে থ্রিজি সেবা পরিচালনার অভিজ্ঞতা রয়েছে।
গ্রামীণফোনের বেশকিছু কর্মকর্তা নরওয়ে, সুইডেনে গিয়ে থ্রিজি বিষয়ে হাতে কলমে শিক্ষা নিয়ে এসেছে। সবমিলিয়ে আমরা ব্যাপক প্রস্তুতি নিয়েছি। আশা করছি গ্রাহকদের সর্বোচ্চ সেবা দিতে সক্ষম হবো।”
প্রসঙ্গত, গ্রামীণফোন রোববার বাংলাদেশ টেলিযোগাযোগ নিয়ন্ত্রণ কমিশন (বিটিআরসি) আয়োজিত নিলামে ১০ মেগাহার্টজ স্পেকট্রাম (তরঙ্গ) লাভ করে। এই তরঙ্গ নিলামে অংশ নেয়া অন্য অপারেটরদের দ্বিগুণ।
উল্লেখ্য, গত ৮ সেপ্টম্বর থ্রিজি ফোনের তরঙ্গ নিলামের একদিন পর গ্রামীণ ফোন ঘোষণা দিয়েছিল তারা চলতি মাসেই সফট লঞ্চিংয়ে আগ্রহী।
ইতোমধ্যে বাংলাদেশ টেলিকমিউনিকেশন রেগুলেটরি কমিশন (বিটিআরসি) থেকে লাইসেন্স ও প্রয়োজনীয় যন্ত্র আমদানির অনুমতি পাওয়ায় ঘোষণা বাস্তবায়নে কোনো বাধা নেই।
সূত্রটি বলছে, সবার আগে সেপ্টেম্বরে থ্রিজি সেবা চালু করা হলেও মূল বাণিজ্যিক কার্যক্রম শুরু হবে আগামী অক্টোবর মাসে। আর আগামী ২০১৪ সালের মার্চের মধ্যে সারাদেশে থ্রিজি সেবা ছড়িয়ে দিতে সক্ষম হবে গ্রামীণফোন।
জানা গেছে, প্রথম পর্যায়ে গ্রামীণফোনের নিজস্ব কার্যালয়, বারিধারা, বসুন্ধরা ও গুলশান এলাকায় থ্রিজি সেবা চালু করবে প্রতিষ্ঠানটি।
চলতি সপ্তাহেই সংশ্লিষ্ট এলাকার টাওয়ারগুলোতে রেডিও কার্ড বসানো শুরু হবে। সেগুলোর পরীক্ষা-নিরীক্ষাও চলবে সমানতালে।
অক্টোবরের শুরুতে চট্টগ্রাম ও ঢাকার আরও কিছু এলাকায় থ্রিজি সেবা চালু হবে। নভেম্বরে ঢাকা জেলার অন্যান্য অংশ, নারায়ণগঞ্জ ও গাজীপুরে তা সম্প্রসারিত হবে।
ডিসেম্বরে সাত বিভাগীয় শহরে গ্রামীণফোনের থ্রিজি সেবা চালু করা সম্ভব হবে। আর ২০১৪ সালের মার্চের মধ্যে সব জেলার গ্রাহকরা থ্রিজি সেবা পাবে।
সম্প্রতি সাংবাদিক সম্মেলনে বিবেক সুদ জানান, অক্টোবরের শুরুতে ঢাকা ও চট্টগ্রামের কিছু এলাকায় থ্রিজি সেবা চালু করার পর নভম্বেরে ঢাকা জেলার অন্যান্য অংশ, নারায়ণগঞ্জ ও গাজীপুরে যাবে গ্রামীণফোন।
আর ডিসেম্বরের মধ্যে সাত বিভাগীয় শহরেই গ্রামীণফোনের থ্রিজি সেবা চালু করা সম্ভব হবে বলে আশা প্রকাশ করেন বিবেক।
বিবেক সুদ বলেন, “থ্রিজি সেবা গ্রামীণফোন এবং বাংলাদেশের জন্য এক নতুন অধ্যায়ের সূচনা করল। একই সঙ্গে দেশ প্রবেশ করছে তথ্যকেন্দ্রিক যুগে।”
এসময় থ্রিজি সেবা গ্রহণে গ্রাহকরা যাতে হয়রানির শিকার না হন সেজন্য তারা সিমলেস ট্রান্সফার চালু করবেন বলে জানান বিবেক সুদ।
এ সময় গ্রামীণফোনের চিফ টেকনোলজি অফিসার তানভির মোহাম্মদ বলেন, যেকোনো অপারেটরের আগেই তারা থ্রিজি সেবা চালু করছেন। এজন্য তারা অনেক আগে প্রস্তুতি নিয়ে রেখেছিলেন।
তিনি বলেন, “বিশ্বের থ্রিজি বিশেষজ্ঞদের একটি বড় অংশ এই মুহূর্তে বাংলাদেশে অবস্থান করছে।
গ্রামীণফোনের মূল কোম্পানি টেলিনরের অনেক দেশে থ্রিজি সেবা পরিচালনার অভিজ্ঞতা রয়েছে।
গ্রামীণফোনের বেশকিছু কর্মকর্তা নরওয়ে, সুইডেনে গিয়ে থ্রিজি বিষয়ে হাতে কলমে শিক্ষা নিয়ে এসেছে। সবমিলিয়ে আমরা ব্যাপক প্রস্তুতি নিয়েছি। আশা করছি গ্রাহকদের সর্বোচ্চ সেবা দিতে সক্ষম হবো।”
প্রসঙ্গত, গ্রামীণফোন রোববার বাংলাদেশ টেলিযোগাযোগ নিয়ন্ত্রণ কমিশন (বিটিআরসি) আয়োজিত নিলামে ১০ মেগাহার্টজ স্পেকট্রাম (তরঙ্গ) লাভ করে। এই তরঙ্গ নিলামে অংশ নেয়া অন্য অপারেটরদের দ্বিগুণ।
উল্লেখ্য, গত ৮ সেপ্টম্বর থ্রিজি ফোনের তরঙ্গ নিলামের একদিন পর গ্রামীণ ফোন ঘোষণা দিয়েছিল তারা চলতি মাসেই সফট লঞ্চিংয়ে আগ্রহী।
ইতোমধ্যে বাংলাদেশ টেলিকমিউনিকেশন রেগুলেটরি কমিশন (বিটিআরসি) থেকে লাইসেন্স ও প্রয়োজনীয় যন্ত্র আমদানির অনুমতি পাওয়ায় ঘোষণা বাস্তবায়নে কোনো বাধা নেই।
No comments:
Post a Comment